লগইন করুন
আল্লাহ্ তা’আলা কোর’আন মাজীদের মধ্যে সাওয়াবের নিয়্যাতে একমাত্র তাঁর ঘর মসজিদে অবস্থান তথা ই’তিকাফ করার অনুমতি দিয়েছেন। অন্য কোথাও নয়। আল্লাহ্ তা’আলা বলেন:
«وَعَهِدْنَآ إِلَى إِبْراهِيْمَ وَإِسْمَاعِيْلَ أَنْ طَهِّرا بَيْتِيَ لِلطَّآئِفِيْنَ وَالْعَاكِفِيْنَ وَالرُّكَّعِ السُّجُوْدِ»
‘‘আমি ইব্রাহীম ও ইসমাঈল (আলাইহিমাস্ সালাম) থেকে এ বলে অঙ্গীকার নিয়েছি যে, তোমরা আমার ঘরকে তাওয়াফকারী, ই’তিকাফকারী এবং রুকু ও সিজ্দাহ্কারীদের জন্যে পবিত্র রাখো’’। (বাক্বারাহ্ : ১২৫)
আবু হুরাইরাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
لَأَنْ يَّجْلِسَ أَحَدُكُمْ عَلَى جَمْرَةٍ فَتُحْرِقَ ثِيَابَهُ، فَتَخْلُصَ إِلَى جِلْدِهِ خَيْرٌ لَهُ مِنْ أَنْ يَّجْلِسَ عَلَى قَبْرٍ
‘‘তোমাদের কারোর জন্য জ্বলন্ত কয়লার উপর বসা খুবই উত্তম কোন কবরের উপর বসার চাইতে। যদিও জ্বলন্ত কয়লার উপর বসলে তার কাপড় জ্বলে শেষ পর্যন্ত তার শরীরের চামড়াও জ্বলে যাবে তবুও’’। (মুসলিম, হাদীস ৯৭১)
কবরের খাদিমরা সরাসরি কবরের উপর না বসে থাকলেও কবরের উপর বসার ন্যায়ই। কারণ, কবরের পাশেই তাদের অবস্থান এবং কবরকে নিয়েই তাদের সকল ব্যস্থতা। সুতরাং উক্ত হাদীস তাদের ব্যাপারে প্রযোজ্য হওয়া একেবারেই অবাঞ্ছিত নয়।