তাবূক অভিযান থেকে মদীনায় ফেরার পর ৯ম হিজরীর রামাযান মাসে ইয়ামনের হিমইয়ার শাসকদের পত্র নিয়ে তাদের দূত মালেক বিন মুররাহ আর-রাহাভী(مَالِكُ بنُ مُرَّةَ الرَّهَاوِيُّ) রাসূল (ছাঃ)-এর খিদমতে আগমন করেন। পত্রে তাদের শাসকদের ইসলাম কবুলের এবং শিরক ও শিরককারীদের সাথে সম্পর্কচ্যুতির খবর ছিল। ঐ শাসকগণের নাম ছিল হারেছ বিন ‘আব্দে কুলাল(الْحَارِثُ بنُ عَبْدِ كُلاَل) তার ভাই নু‘আইম বিন ‘আব্দে কুলাল ও নু‘মান। যারা ছিলেন যু-রু‘আইন, মা‘আফির ও হামদান এলাকার শাসক।
জওয়াবে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) একটি পত্র সহ মু‘আয বিন জাবালের নেতৃত্বে একদল ছাহাবীকে সেখানে শিক্ষা দানের জন্য প্রেরণ করেন। পত্রে তিনি মুমিনদের করণীয় বিষয়সমূহ এবং জিযিয়া প্রদানের বিষয়াদি উল্লেখ করেন’।[1]
[শিক্ষণীয় : শিরক ও তাওহীদ কখনো একত্রে চলতে পারে না। শাসকদের ক্ষেত্রেও সেকথা প্রযোজ্য। মুসলমান নামধারী ধর্মনিরপেক্ষ এবং তথাকথিত মডারেট বা শৈথিল্যবাদী লোকদের জন্য উপরের ঘটনায় শিক্ষণীয় বিষয় রয়েছে।]