মাগরেবের নামাযে কখনো কখনো তিনি ‘ক্বিসারি মুফাস্‌স্বাল’ থেকে পাঠ করতেন। (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত ৮৫৩ নং) এই সংক্ষেপের ফলেই সাহাবাগণ যখন নামায পড়ে ফিরতেন তখন কেউ তীর ছুঁড়লে তাঁর তীর পড়ার স্থানটিকে দেখেতে পেতেন। কারণ, তখনও বেশ উজ্জ্বল থাকত। (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত ৫৯৬ নং)

কখনো সফরে তিনি এর দ্বিতীয় রাকআতে সূরা তীন পাঠ করেছেন। (ত্বায়ালেসী, আহমাদ, মুসনাদ, সিফাতু স্বালাতিন নাবী (ﷺ), আলবানী ১১৫ পৃ:)

কখনো বা তিনি ‘ত্বিওয়ালে মুফাস্‌স্বাল’ ও আওসাত্বে মুফাস্‌স্বাল’-এর সূরাও পাঠ করতেন। কখনো পড়তেন সূরা মুহাম্মাদ। (ইবনে খুযাইমাহ্‌, সহীহ, ত্বাবারানী, মু’জাম, মাক্বদেসী, সিফাতু স্বালাতিন নাবী (ﷺ), আলবানী ১১৬ পৃ:) কখনো পাঠ করতেন সূরা তূর। (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত ৮৩১ নং)

তিনি তাঁর জীবনের শেষ মাগরেবের নামাযে পাঠ করেছেন সূরা মুরসালাত। (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত ৮৩২ নং)

কখনো উভয় রাকআতেই পড়েছেন সূরা আ’রাফ। (বুখারী, আবূদাঊদ, সুনান, ইবনে খুযাইমাহ্‌, সহীহ, আহমাদ, মুসনাদ, মিশকাত ৮৪৭ নং) কখনো বা সূরা আনফাল। (ত্বাবারানী, মু’জাম, সিফাতু স্বালাতিন নাবী (ﷺ), আলবানী ১১৬ পৃ:)