উসামা (أسامة-সিংহ), হামদান (প্রশংসাকারী), লাবীব (لبيب-বুদ্ধিমান), রাযীন (رزين-গাম্ভীর্যশীল), রাইয়্যান (ريَّان-জান্নাতের দরজা বিশেষ), মামদুহ (مَمْدُوْح-প্রশংসিত), নাবহান (نَبْهَان- খ্যাতিমান), নাবীল (نَبِيْل-শ্রেষ্ঠ), নাদীম (نَدِيْم-অন্তরঙ্গ বন্ধু), ইমাদ (عِمَاد- সুদৃঢ়স্তম্ভ), মাকহুল (مكحول-সুরমাচোখ), মাইমূন (مَيْمُوْن- সৌভাগ্যবান), তামীম (تَمِيْم-দৈহিক ও চারিত্রিকভাবে পরিপূর্ণ), হুসাম (حُسَام-ধারালো তরবারি), (بَدْرٌ-পূর্ণিমার চাঁদ), হাম্মাদ (حَمَّادٌ-অধিক প্রশংসাকারী), হামদান (حَمْدَانُ-প্রশংসাকারী), সাফওয়ান (صَفْوَانُ-স্বচ্ছ শিলা), গানেম (غَانِمٌ-গাজী, বিজয়ী), খাত্তাব (خَطَّابٌ-সুবক্তা), সাবেত (ثَابِتٌ-অবিচল), জারীর (جَرِيْرٌ- রশি), খালাফ (خَلَفٌ- বংশধর), জুনাদা (جُنَادَةُ- সাহায্যকারী), ইয়াদ (إِيَادٌ-শক্তিমান), ইয়াস (إِيَاسٌ-দান), যুবাইর (زُبَيْرٌ- বুদ্ধিমান), শাকের (شَاكِرٌ-কৃতজ্ঞ), আব্দুল মুজিব (عَبْدُ الْمُجِيْبِ- উত্তরদাতার বান্দা), আব্দুল মুমিন (عَبْدُ الْمُؤْمِنِ- নিরাপত্তাদাতার বান্দা), কুদামা (قُدَامَةُ- অগ্রণী), সুহাইব (صُهَيْبٌ-যার চুল কিছুটা লালচে) ইত্যাদি।