ইমামতির নিয়ত করে সশব্দে তকবীর বলা এবং জেহরী নামায হলে সশব্দে কিরাআত করা উচিৎ। কেউ বাম দিকে দাঁড়িয়ে গেলে তাকে ডান দিকে করে নেওয়া উচিৎ। এমনটি করেছিল রাসুল (সঃ) ইবনে আব্বাসের সাথে। ১৮১
এ ক্ষেত্রে আপনি সুন্নত আর সে ফরয পড়লে অথবা এর বিপরীত হলেও কোন ক্ষতি হবে না। মুআয বিন জাবাল (রঃ) মহানবী (সঃ) এর সাথে তাঁর মসজিদে (নবাবীতে) নামায পড়তেন। অতঃপর নিজ গোত্রে ফিরে এসে ঐ নামাযেরই ইমামতি করতেন।১৮২ পরবর্তী ইমামতির নামাযটি তাঁর নফল হত। অনুরূপ পূর্বে নামায পড়ে পুনরায় মসজিদে এলে এবং সেখানে জামাআত চলতে থাকলে সে নামাযও নফল স্বরূপ পড়তে বলা হয়েছে। ১৮৩
মহানবী (সঃ) একদা এক ব্যক্তিকে একাকী নামায পড়তে দেখলেন তিনি অন্যান্য সাহাবীদের উদ্দেশ্যে বললেন, “এমন কেউ কি নেই, যে এর সাথে নামায পড়ে একে (জামাআতের সওয়াব) ডান করে?” এ কথা শুনে এক ব্যক্তি উঠে তাঁর সাথে নামায পড়ল। ১৮৪ অথচ সে মহানবী (সঃ) এর সাথে ঐ নামায পূর্বে পড়েছিল।