‘তোমরা যা শরীক করেছ কীভাবে আমি তাকে ভয় করব? অথচ তোমরা ভয় করছ না যে, তোমরা শরীক করেছ আল্লাহর সাথে এমন কিছু, যার পক্ষে তিনি তোমাদের উপর কোন প্রমাণ নাযিল করেননি। অতএব কোন্ দল নিরাপত্তার বেশি হকদার, যদি তোমরা জান’? আল-বায়ান
তোমরা যাদেরকে (আল্লাহর) অংশীদার স্থির করেছ আমি তাদেরকে কীভাবে ভয় করতে পারি, যেখানে তোমরা আল্লাহর অংশীদার বানিয়ে নিতে ভয় কর না যে সম্পর্কে আল্লাহ কোন প্রমাণই নাযিল করেননি। নিরাপত্তা লাভের ব্যাপারে (এ) দু’টি দলের মধ্যে কোনটি বেশি হকদার? বল, যদি তোমাদের জানা থাকে। তাইসিরুল
তোমাদের মনগড়া ও বানানো শরীকদেরকে আমি কিরূপে ভয় করতে পারি? অথচ তোমরা এই ভয় করছনা যে, আল্লাহর সাথে যাদেরকে তোমরা শরীক করছ তাদের ব্যাপারে আল্লাহ তোমাদের কাছে কোন দলীল প্রমাণ অবতীর্ণ করেননি, আমাদের দুই দলের মধ্যে কারা অধিকতর শান্তি ও নিরাপত্তা লাভের অধিকারী যদি তোমাদের জানা থাকে তাহলে বলত? মুজিবুর রহমান
And how should I fear what you associate while you do not fear that you have associated with Allah that for which He has not sent down to you any authority? So which of the two parties has more right to security, if you should know? Sahih International
৮১. আর তোমরা যাকে আল্লাহর শরীক কর আমি তাকে কিরূপে ভয় করব? অথচ তোমরা ভয় করছ না যে, তোমরা আল্লাহর সাথে শরীক করছ এমন কিছু, যার পক্ষে তিনি তোমাদের কাছে কোন প্রমাণ নাযিল করেন নি। কাজেই যদি তোমরা জান তবে বল, দু’ দলের মধ্যে কোন দল নিরাপত্তা লাভের বেশী হকদার।
-
তাফসীরে জাকারিয়া(৮১) তোমরা যাকে আল্লাহর অংশী কর, আমি তাকে কিরূপে ভয় করব? অথচ তোমরা ভয় কর না যে, তোমরা আল্লাহর সাথে এমন কিছুকে শরীক করে চলছ; যাদের সম্পর্কে আল্লাহ তোমাদের নিকট কোন প্রমাণ অবতীর্ণ করেননি। সুতরাং যদি তোমরা জান (তাহলে বল), দু’দলের মধ্যে কোন্ দলটি নিরাপত্তালাভের অধিকারী?’[1]
[1] অর্থাৎ, মু’মিন ও মুশরিকদের মধ্যে। মু’মিনদের কাছে তো তাওহীদের প্রচুর দলীল বিদ্যমান রয়েছে। পক্ষান্তরে মুশরিকদের কাছে আল্লাহর অবতীর্ণ করা কোন দলীল নেই। তাদের কাছে আছে কেবল বাতিল ধারণাসমূহ এবং (বিষয়ের সাথে সম্পর্কহীন) অপ্রাসঙ্গিক অপব্যাখ্যা। এ থেকেই অনুমান করা যেতে পারে যে, নিরাপত্তা ও মুক্তি পাওয়ার যোগ্য কারা হবে?
তাফসীরে আহসানুল বায়ান