পরিচ্ছেদঃ সন্তানের সাথে সদাচারণের মাধ্যমে কোন কোন সময় জাহান্নাম থেকে পরিত্রাণ ও জান্নাতে প্রবেশের আশা করা যায়
৪৪৯. ‘আয়িশা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, “আমার কাছে একজন অসহায় নারী তার দুই মেয়েকে কোলে নিয়ে আসলো। অতঃপর আমি তাকে তিনটি খেজুর খেতে দিলাম। তিনি তার প্রত্যেক মেয়েকে একটি করে খেজুর দিলেন আর একটি খেজুর নিজের মুখে তুললেন খাওয়ার জন্য। কিন্তু মেয়ে দুটি তার কাছে খেজুর চাইলো, ফলে তিনি যে খেজুরটি খেতে চাইছিলেন, তা তাদের দুইজনের মাঝে ভাগ করে দিলেন। তার স্নেহ-মায়া-মমতা দেখে আমি অবাক হলাম। অতঃপর তার ব্যাপারটি আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বললাম। তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: “নিশ্চয়ই আল্লাহ এজন্য তাকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দিয়ে তার জন্য জান্নাত অবধারিত করে দিয়েছেন।”[1]
ذِكْرُ الْبَيَانِ بِأَنَّ الْإِحْسَانَ إِلَى الْأَوْلَادِ قَدْ يُرْتجى بِهِ النَّجَاةُ مِنَ النَّارِ وَدُخُولُ الْجَنَّةِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الْجُنَيْدِ بِبُسْتَ حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ حَدَّثَنَا بَكْرُ بْنُ مُضَرَ عَنِ ابْنِ الْهَادِ أَنَّ زِيَادَ بْنَ أَبِي زِيَادٍ مَوْلَى ابْنِ عَيَّاشٍ حَدَّثَهُ عَنْ عِرَاكِ بْنِ مَالِكٍ قَالَ: سَمِعْتُهُ يُحَدِّثُ عُمَرَ بْنَ عَبْدِ الْعَزِيزِ: عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ: جَاءَتْنِي مِسْكِينَةٌ تَحْمِلُ ابْنَتَيْنِ لَهَا فأطعمتُها ثَلَاثَ تَمَرَاتٍ فَأَعْطَتْ كُلَّ وَاحِدَةٍ مِنْهُمَا تَمْرَةً ورَفعت إِلَى فِيهَا تَمْرَةً لِتَأْكُلَهَا فَاسْتَطْعَمَتَاهَا ابْنَتَاهَا فشقَّت التَّمْرَةَ الَّتِي كَانَتْ تُرِيدُ أَنْ تَأْكُلَهَا بَيْنَهُمَا فَأَعْجَبَنِي حَنَانُهَا فَذَكَرْتُ الَّذِي صَنَعَتْ لِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ: (إن الله قَدْ أَوْجَبَ لَهَا الْجَنَّةَ وَأَعْتَقَهَا بِهَا مِنَ النار.)
الراوي : أَنَس بْن مَالِكٍ | المحدث : العلامة ناصر الدين الألباني | المصدر : التعليقات الحسان على صحيح ابن حبان
الصفحة أو الرقم: 449 | خلاصة حكم المحدث: صحيح ـ
হাদীসটির ব্যাপারে আল্লামা শুআইব আল আরনাঊত রহিমাহুল্লাহ স্পষ্ট কোন মন্তব্য করেননি। আল্লামা নাসির উদ্দিন আলবানী রহিমাহুল্লাহ হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন। (আত তা‘লীক ‘আলা ইবনু মাজাহ: ৩/৩৯০)