৪৫

পরিচ্ছেদঃ ৩: সবর (ধৈর্যের) বিবরণ

২০/৪৫। আনাস রাদিয়াল্লাহু ’আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আবূ ত্বালহা রাদিয়াল্লাহু ’আনহু-এর এক ছেলে অসুস্থ ছিল। আবূ ত্বালহা রাদিয়াল্লাহু ’আনহু যখন কোন কাজে বাইরে চলে গেলেন তখন ছেলেটি মারা গেল। যখন তিনি বাড়ি ফিরে এলেন তখন জিজ্ঞাসা করলেন যে, ’আমার ছেলে কেমন আছে?’ ছেলেটির মা উম্মে সুলাইম রাদিয়াল্লাহু ‘আনহ বললেন, ’সে পূর্বের চেয়ে আরামে আছে।’ অতঃপর তিনি তাঁর সামনে রাতের খাবার হাজির করলেন। তিনি তা খেলেন। অতঃপর তার সঙ্গে যৌন-মিলন করলেন। আবূ ত্বালহা যখন এসব থেকে অবকাশপ্রাপ্ত হলেন, তখন স্ত্রী বললেন যে, ’(আপনার বাইরে চলে যাওয়ার পর শিশুটি মারা গেছে।) সুতরাং শিশুটিকে এখন দাফন করুন।’ সকাল হলে আবূ ত্বালহা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর খিদমতে হাজির হয়ে সমস্ত ঘটনা খুলে বললেন।

তখন তিনি জিজ্ঞাসা করলেন যে, ’’তোমরা কি আজ রাতে মিলন করেছ?’’ তিনি বললেন, ’জী হ্যাঁ।’ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ’’হে আল্লাহ! তুমি এ দুজনের জন্য বরকত দাও?’’ অতএব (তাঁর দো’আর ফলে নির্দিষ্ট সময়ে উম্মে সুলাইম) একটি পুত্র সন্তান প্রসব করলেন। (আনাস বলেন,) আমাকে আবূ ত্বালহা বললেন, ’তুমি একে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকটে নিয়ে যাও।’ আর তার সঙ্গে কিছু খেজুরও পাঠালেন। তিনি বললেন, ’তার সঙ্গে কি কিছু আছে?’ আনাস রাদিয়াল্লাহু ’আনহু বললেন, ’জী হ্যাঁ! কিছু খেজুর আছে।’ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সেগুলো নিলেন এবং তা চিবালেন। অতঃপর তাঁর মুখ থেকে বের করে শিশুটির মুখে রেখে দিলেন। আর তার নাম ’আব্দুল্লাহ’ রাখলেন। (বুখারী-মুসলিম)

বুখারীর আর এক বর্ণনায় আছে, ইবনু উয়াইনাহ বলেন যে, জনৈক আনসারী বলেছেন, ’আমি এই আব্দুল্লাহর নয়টি ছেলে দেখেছি, তারা সকলেই কুরআনের হাফেয ছিলেন।’

মুসলিমের এক বর্ণনায় আছে যে, আবূ ত্বালহার একটি ছেলে, যে উম্মে সুলাইমের গর্ভ থেকে হয়েছিল, সে মারা গেল। সুতরাং তিনি (উম্মে সুলাইম) তাঁর বাড়ির লোককে বললেন, ’তোমরা আবূ ত্বালহাকে তাঁর পুত্রের ব্যাপারে কিছু বলো না। আমি স্বয়ং তাঁকে এ কথা বলব।’ সুতরাং তিনি এলেন এবং (স্ত্রী তাঁর সামনে রাতের খাবার রাখলেন। তিনি পানাহার করলেন। এ দিকে স্ত্রী আগের তুলনায় বেশী সাজসজ্জা করে তাঁর কাছে এলেন এবং তিনি তাঁর সঙ্গে মিলন করলেন। অতঃপর তিনি যখন দেখলেন যে, তিনি (স্বামী) খুবই পরিতৃপ্ত হয়ে গেছেন এবং যৌন-সম্ভোগ করে নিয়েছেন, তখন বললেন, ’হে আবূ ত্বালহা! আচ্ছা আপনি বলুন! যদি কোন সম্প্রদায় কোন পরিবারকে কোন জিনিস (সাময়িকভাবে) ধার দেয়, অতঃপর তারা তাদের ধার দেওয়া জিনিস ফিরিয়ে নিতে চায়, তাহলে কি তাদের জন্য তা না দেওয়ার অধিকার আছে?’ তিনি জবাব দিলেন, ’না।’ অতঃপর স্ত্রী বললেন, ’আপনি নিজ পুত্রের ব্যাপারে আল্লাহর কাছে প্রতিদান পাওয়ার আশা রাখুন। (অর্থাৎ আপনার পুত্রও আল্লাহর দেওয়া আমানত ছিল, তিনি তাঁর আমানত ফিরিয়ে নিয়েছেন।)’

আনাস রাদিয়াল্লাহু ’আনহু বলেন, (এ কথা শুনে) তিনি রাগান্বিত হলেন। অতঃপর তিনি বললেন, ’তুমি আমাকে কিছু না বলে এমনি ছেড়ে রাখলে, অবশেষে আমি সহবাস করে যখন অপবিত্র হয়ে গেলাম, তখন তুমি আমার ছেলের মৃত্যুর সংবাদ দিলে!’ এরপর তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর খিদমতে হাজির হয়ে যা কিছু ঘটেছে তা বর্ণনা করলেন। তা শুনে তিনি দো’আ করলেন, ’হে আল্লাহ! তাদের দু’জনের জন্য এই রাতে বরকত দাও।’ সুতরাং (এই দো’আর ফলে) তিনি গর্ভবতী হলেন।

আনাস রাদিয়াল্লাহু ’আনহু বলেন, ’রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক সফরে ছিলেন। উম্মে সুলাইম ও (তাঁর স্বামী আবূ ত্বালহা) তাঁর সঙ্গে ছিলেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর অভ্যাস ছিল যে, যখন তিনি সফর থেকে মদ্বীনায় আসতেন তখন তিনি রাতে আসতেন না। যখন এই কাফেলা মদ্বীনার নিকটবর্তী হল, তখন উম্মে সুলাইমের প্রসব-বেদনা উঠল। সুতরাং আবূ ত্বালহা তাঁর খিদমতের জন্য থেমে গেলেন এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (মদ্বীনায়) চলে গেলেন।’ আনাস বলেন, ’আবূ ত্বালহা বললেন, ’’হে প্রভু! তুমি জান যে, যখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদ্বীনা থেকে বাইরে যান, তখন আমি তাঁর সঙ্গে যেতে ভালবাসি এবং তিনি মদ্বীনায় প্রবেশ করেন, তখন আমি তাঁর সঙ্গে প্রবেশ করতে ভালবাসি এবং তুমি দেখছ যে, (আমার স্ত্রীর) জন্য আমি থেমে গেলাম।’’

উম্মে সুলাইম বললেন, ’হে আবূ ত্বালহা! আমি পূর্বে যে বেদনা অনুভব করছিলাম এখন তা অনুভব করছি না, তাই চলুন।’ সুতরাং আমরা সেখান থেকে চলতে আরম্ভ করলাম। যখন তাঁরা দু’জনে মদ্বীনা পৌঁছলেন, তখন আবার প্রসব বেদনা শুরু হল। অবশেষে তিনি একটি পুত্র সন্তান প্রসব করলেন। আমার মা আমাকে বললেন, ’যে পর্যন্ত তুমি একে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর খিদমতে না নিয়ে যাবে, সে পর্যন্ত কেউ যেন একে দুধ পান না করায়।’ ফলে আমি সকাল হতেই তাকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর খিদমত নিয়ে গেলাম। অতঃপর আনাস রাদিয়াল্লাহু ’আনহু বাকী হাদীস বর্ণনা করলেন।[1]

(3) - باب الصبر

وعن أنس رضي الله عنه قال‏:‏ كان ابن لأبي طلحة رضي الله عنه يشتكي، فخرج أبو طلحة، فقبض الصبي، فلما رجع أبو طلحة قال‏:‏ ما فعل ابني‏؟‏ قالت أم سليم وهى أم الصبي ‏:‏ هو أسكن ما كان، فقربت إليه العشاء فتعشى، ثم أصاب منها، فلما فرغ قالت‏:‏ واروا الصبي، فلما أصبح أبو طلحة أتى رسول الله صلى الله عليه وسلم فأخبره، فقال‏:‏ ‏"‏أعرستم الليلة ‏؟‏‏"‏ قال‏:‏ نعم ، قال‏:‏ ‏"‏اللهم بارك لهما، فولدت غلاماً، فقال لي أبو طلحة‏:‏ احمله حتى تأتى به النبي صلى الله عليه وسلم، وبعث معه بتمرات، فقال‏:‏ ‏"‏أمعه شيء‏؟‏‏"‏ قال‏:‏ نعم، تمرات فأخذها النبي صلى الله عليه وسلم فمضغها ، ثم أخذها من فيه فجعلها في فيّ الصبي ، ثم حنكه وسماه عبد الله‏.‏ ‏(‏‏‏متفق عليه‏‏‏)‏ ‏.‏
وفى رواية لمسلم‏:‏ مات ابن لأبي طلحة بن أم سليم ، فقالت لأهلها لا تحدثوا أبا طلحة بابنه حتى أكون أنا أحدثه، فجاء فقربت إليه عشاءً فأكل وشرب، ثم تصنعت له أحسن ما كانت تصنع قبل ذلك، فوقع بها، فلما أن رأت أنه قد شبع وأصاب منها قالت‏:‏ يا أبا طلحة، أرأيت لو أن قوماً أعاروا عاريتهم أهل بيت فطلبوا عاريتهم، ألهم أن يمنعوهم‏؟‏ قال‏:‏ لا، فقالت ‏:‏ فاحتسب ابنك‏.‏ قال‏:‏ فغضب، ثم قال‏:‏ تركتني حتى إذا تلطخت أخبرتني بابني‏؟‏‏!‏ فانطلق حتى أتى رسول الله صلى الله عليه وسلم فأخبره بما كان ، فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم‏.‏ ‏"‏بارك الله في ليلتكما‏"‏ قال‏:‏ فحملت، قال وكان رسول الله صلى الله عليه وسلم في سفر وهي معه، وكان رسول الله صلى الله عليه وسلم إذا أتى المدينة من سفر لا يطرقها طروقاً فدنوا من المدينة، فضربها المخاض، فاحتبس عليها أبو طلحة، وانطلق رسول الله صلى الله عليه وسلم قال‏:‏ يقول أبو طلحة‏:‏ إنك لتعلم يارب أنه يعجبني أن أخرج مع رسول الله صلى الله عليه وسلم إذا خرج، وأدخل معه إذا دخل، وقد احتبست بما ترى، تقول أم سليم‏:‏ يا أبا طلحة ما أجد الذى كنت أجد، انطلق، فانطلقنا، وضربها المخاض حين قدما فولدت غلاماً‏.‏ فقالت لي أمي ‏:‏ يا أنس لا يرضعه أحد حتى تغدو به على رسول الله صلى الله عليه وسلم، فلما أصبح احتملته فانطلقت به إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم‏.‏ وذكر تمام الحديث‏.‏

وعن انس رضي الله عنه قال‏:‏ كان ابن لابي طلحة رضي الله عنه يشتكي، فخرج ابو طلحة، فقبض الصبي، فلما رجع ابو طلحة قال‏:‏ ما فعل ابني‏؟‏ قالت ام سليم وهى ام الصبي ‏:‏ هو اسكن ما كان، فقربت اليه العشاء فتعشى، ثم اصاب منها، فلما فرغ قالت‏:‏ واروا الصبي، فلما اصبح ابو طلحة اتى رسول الله صلى الله عليه وسلم فاخبره، فقال‏:‏ ‏"‏اعرستم الليلة ‏؟‏‏"‏ قال‏:‏ نعم ، قال‏:‏ ‏"‏اللهم بارك لهما، فولدت غلاما، فقال لي ابو طلحة‏:‏ احمله حتى تاتى به النبي صلى الله عليه وسلم، وبعث معه بتمرات، فقال‏:‏ ‏"‏امعه شيء‏؟‏‏"‏ قال‏:‏ نعم، تمرات فاخذها النبي صلى الله عليه وسلم فمضغها ، ثم اخذها من فيه فجعلها في في الصبي ، ثم حنكه وسماه عبد الله‏.‏ ‏(‏‏‏متفق عليه‏‏‏)‏ ‏.‏ وفى رواية لمسلم‏:‏ مات ابن لابي طلحة بن ام سليم ، فقالت لاهلها لا تحدثوا ابا طلحة بابنه حتى اكون انا احدثه، فجاء فقربت اليه عشاء فاكل وشرب، ثم تصنعت له احسن ما كانت تصنع قبل ذلك، فوقع بها، فلما ان رات انه قد شبع واصاب منها قالت‏:‏ يا ابا طلحة، ارايت لو ان قوما اعاروا عاريتهم اهل بيت فطلبوا عاريتهم، الهم ان يمنعوهم‏؟‏ قال‏:‏ لا، فقالت ‏:‏ فاحتسب ابنك‏.‏ قال‏:‏ فغضب، ثم قال‏:‏ تركتني حتى اذا تلطخت اخبرتني بابني‏؟‏‏!‏ فانطلق حتى اتى رسول الله صلى الله عليه وسلم فاخبره بما كان ، فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم‏.‏ ‏"‏بارك الله في ليلتكما‏"‏ قال‏:‏ فحملت، قال وكان رسول الله صلى الله عليه وسلم في سفر وهي معه، وكان رسول الله صلى الله عليه وسلم اذا اتى المدينة من سفر لا يطرقها طروقا فدنوا من المدينة، فضربها المخاض، فاحتبس عليها ابو طلحة، وانطلق رسول الله صلى الله عليه وسلم قال‏:‏ يقول ابو طلحة‏:‏ انك لتعلم يارب انه يعجبني ان اخرج مع رسول الله صلى الله عليه وسلم اذا خرج، وادخل معه اذا دخل، وقد احتبست بما ترى، تقول ام سليم‏:‏ يا ابا طلحة ما اجد الذى كنت اجد، انطلق، فانطلقنا، وضربها المخاض حين قدما فولدت غلاما‏.‏ فقالت لي امي ‏:‏ يا انس لا يرضعه احد حتى تغدو به على رسول الله صلى الله عليه وسلم، فلما اصبح احتملته فانطلقت به الى رسول الله صلى الله عليه وسلم‏.‏ وذكر تمام الحديث‏.‏

(3) Chapter: Patience and Perseverance


Anas (May Allah be pleased with him) reported:
One of the sons of Abu Talhah (May Allah be pleased with him) was ailing. Abu Talhah went out and the boy died in his absence. When he came back, he inquired, "How is the boy?". Umm Sulaim, the mother of the boy, replied, "Better than before". Then she placed his evening meal before him and he ate it; and thereafter slept with her. At last, she said to him: "Arrange for the burial of the boy". In the morning, Abu Talhah went to Messenger of Allah (ﷺ) and informed him of the event. He enquired, "Did you sleep together last night?" Abu Talhah replied in the affirmative, on which the Prophet (ﷺ) supplicated, "O Allah bless them." Thereafter, she gave birth to a boy. Abu Talhah said to me: "Take up the boy and carry him to the Prophet (ﷺ)"; and he sent some dates with him. The Prophet (ﷺ) enquired, "Is there anything with him?" He said; "Yes, some dates". The Prophet (ﷺ) took a date, chewed it and put it in the mouth of the baby and rubbed the chewed date around the baby's gum and named him 'Abdullah.

[Al-Bukhari and Muslim].

The narration in Bukhari adds: Ibn 'Uyainah relates that a man from the Ansar told him that he had seen nine sons of this 'Abdullah, every one of whom had committed the Noble Qur'an to memory.

The narration of Muslim says: The son of Abu Talhah (May Allah be pleased with him) who was born of Umm Sulaim died. She (Umm Sulaim) said to the members of the family: "Do not tell Abu Talhah about his son until I mention it to him myself." Abu Talhah came (home) and she gave him supper. He ate and drank. She then beautified herself the best way she ever did and he slept with her. When she saw that he was satisfied after sexual intercourse with her, she said, "O Abu Talhah! If some people borrow something from another family and then (the members of the family) ask for its return, would they refuse to give it back to them." He said, "No". She said, "Then hope reward for your son". Abu Talhah got angry, and said; "You left me uninformed until I stained myself (with sexual intercourse) and then you told me about my son. "He went to Messenger of Allah (ﷺ) and informed him about the matter. Thereupon Messenger of Allah (ﷺ) said, "May Allah bless the night you spent together!" He (the narrator) said: She conceived. (One day) Messenger of Allah (ﷺ) was in the course of a journey and she was along with him. When Messenger of Allah (ﷺ) used to come back to Al-Madinah from a journey, he would not enter it (during the night). When the people came near Al- Madinah, she felt labour pains. He (Abu Talhah) remained with her and Messenger of Allah (ﷺ) proceeded on. Abu Talhah said: "O Rubb, You know that I love to go along with Messenger of Allah (ﷺ) when he goes out and enter along with him when he enters, and I have been detained as You see." Umm Sulaim then said: "O Abu Talhah, I do not feel (so much pain) as I was feeling earlier, so we better proceed on. So we proceeded on and she felt the labour of delivery as they reached (Al-Madinah). She gave birth to a male child. My mother said to me: "O Anas, none should suckle him until you go to Messenger of Allah (ﷺ) tomorrow morning." The next morning I carried the baby with me to Messenger of Allah (ﷺ), and narrated the rest of the story.

[Al-Bukhari and Muslim].


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
রিয়াযুস স্বা-লিহীন (রিয়াদুস সালেহীন)
বিবিধ (كتاب المقدمات)