লগইন করুন
পরিচ্ছেদঃ ৬. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - নাপাক ব্যক্তির সাথে মেলামেশা
৪৬৫-[১৫] ’আবদুল্লাহ ইবনু আবূ বকর ইবনু মুহাম্মাদ ইবনু ’আমর ইবনু হাযম (রাঃ)হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ’আমর ইবনু হাযম-এর কাছে যে চিঠি লিখেছেন তাতে এ কথাও লেখা ছিল যে, পবিত্র লোক ছাড়া যেন কোন ব্যক্তি কুরআন স্পর্শ না করে। (মালিক ও দারাকুত্বনী)[1]
وَعَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي بَكْرِ بْنِ مُحَمَّدِ بْنِ عَمْرِو بْنِ حَزْمٍ: أَنَّ فِي الْكِتَابِ الَّذِي كَتَبَهُ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسلم لعَمْرو بن حزم: «أَن لَا يَمَسَّ الْقُرْآنَ إِلَّا طَاهِرٌ» . رَوَاهُ مَالِكٌ وَالدَّارَقُطْنِيُّ
ব্যাখ্যা: উপরোক্ত হাদীস থেকে প্রতীয়মান হয় যে, পবিত্রতা ছাড়া কুরআন স্পর্শ করা বৈধ নয়। উল্লেখ্য যে, পবিত্রতা অর্জন দু’ ধরনের হতে পারেঃ
১. বড় ধরনের নাপাকী থেকে পবিত্রতা অর্জন করা। যেমন- ঋতুস্রাব, নিফাস ও সহবাস কিংবা স্বপ্নদোষজনিত অপবিত্র থেকে পবিত্র হওয়া- এ ধরনের অপবিত্র অবস্থায় কুরআন স্পর্শ করা বৈধ নয়।
২. বিনা উযূ থেকে উযূ (ওযু/ওজু/অজু) করার মাধ্যমে পবিত্র হওয়া। আর এ অবস্থায় (বিনা উযূতে) কুরআন স্পর্শ করা বৈধ।