পরিচ্ছেদঃ ৬৪. আট তারিখে মিনায় নামায পড়া, মিনা এবং আরাফাতে জুম'আর নামায পড়া
রেওয়ায়ত ১৯৮. নাফি’ (রহঃ) হইতে বর্ণিত, আবদুল্লাহ্ ইবন উমর (রাঃ) যুহর, আসর, মাগরিব, ইশা এবং ফজরের নামায মিনা ময়দানে পড়িতেন এবং সকালে সূর্যোদয়ের পর আরাফাতের দিকে যাত্রা করিতেন। মালিক (রহঃ) বলেনঃ আমাদের নিকট সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত হইল, আরাফাত দিবসে ইমাম যুহরের নামাযে কিরাআত জোরে পড়িবেন না। হ্যাঁ, আরাফাতের দিন ইমাম খুতবা দিবেন। মূলত আরাফাতের নামায যুহরেরই নামায। তবে সফরের কারণে উহা কসর বা সংক্ষিপ্ত করিয়া দেওয়া হইয়াছে।
মালিক (রহঃ) বলেনঃ ইয়াওমে-আরাফা বা ইয়াওমুন্নাহার বা আইয়্যামে তাশরীকের দিন যদি জুম’আর দিন হয় তবে ঐ সমস্ত দিনে ইমামুল-হজ্জ জুম’আর নামায পড়াইবেন না।
بَاب الصَّلَاةِ بِمِنًى يَوْمَ التَّرْوِيَةِ وَالْجُمُعَةِ بِمِنًى وَعَرَفَةَ
حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك عَنْ نَافِعٍ أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ كَانَ يُصَلِّي الظُّهْرَ وَالْعَصْرَ وَالْمَغْرِبَ وَالْعِشَاءَ وَالصُّبْحَ بِمِنًى ثُمَّ يَغْدُو إِذَا طَلَعَتْ الشَّمْسُ إِلَى عَرَفَةَ قَالَ مَالِك وَالْأَمْرُ الَّذِي لَا اخْتِلَافَ فِيهِ عِنْدَنَا أَنَّ الْإِمَامَ لَا يَجْهَرُ بِالْقُرْآنِ فِي الظُّهْرِ يَوْمَ عَرَفَةَ وَأَنَّهُ يَخْطُبُ النَّاسَ يَوْمَ عَرَفَةَ وَأَنَّ الصَّلَاةَ يَوْمَ عَرَفَةَ إِنَّمَا هِيَ ظُهْرٌ وَإِنْ وَافَقَتْ الْجُمُعَةَ فَإِنَّمَا هِيَ ظُهْرٌ وَلَكِنَّهَا قَصُرَتْ مِنْ أَجْلِ السَّفَرِ قَالَ مَالِك فِي إِمَامِ الْحَاجِّ إِذَا وَافَقَ يَوْمُ الْجُمُعَةِ يَوْمَ عَرَفَةَ أَوْ يَوْمَ النَّحْرِ أَوْ بَعْضَ أَيَّامِ التَّشْرِيقِ إِنَّهُ لَا يُجَمِّعُ فِي شَيْءٍ مِنْ تِلْكَ الْأَيَّامِ
Yahya related to me from Malik from Nafi that Abdullah ibn Umar used to pray dhuhr, asr, maghrib, isha and subh at Mina. Then in the morning, after the sun had risen, he would go to Arafa .
Malik said, "What we are all agreed upon here (in Madina) is that the imam does not recite the Qur'an out loud in dhuhr on the day of Arafa, and that he gives a khutba to the people on that day, and that the prayer on the day of Arafa is really a dhuhr prayer, and even if it coincides with a jumua it is still a dhuhr prayer, but one which has been shortened because of travelling."
Malik said that the imam of the pilgrims should not pray the jumua prayer if the day of Arafa, the day of sacrifice or one of the three days after the day of sacrifice, was a Friday.