হাদিসটি ইমেইলে পাঠাতে অনুগ্রহ করে নিচের ফর্মটি পুরন করুন
security code
৬৭৮

পরিচ্ছেদঃ ২২. রোযার বিবিধ আহকাম

রেওয়ায়ত ৬০. মালিক (রহঃ) বলেনঃ তিনি আহলে ইলমদের নিকট শুনিয়াছেন যে, তাহারা দিনের কোন মুহুর্তে রোযাদারের জন্য মেছওয়াক করাকে মাকরূহ জানিতেন না- দিনের শুরুর দিকে হউক বা শেষভাগে হউক। তিনি বলেনঃ আমি কাহাকেও শুনি নাই, উহাকে মাকরূহ জানিতে অথবা উহা হইতে বারণ করিতে।

ইয়াহইয়া (রহঃ) বলেনঃ ঈদুল ফিতরের পর ছয় দিনের রোযা সম্পর্কে মালিক (রহঃ)-কে আমি বলিতে শুনিয়াছি, তিনি আহলে ইলম এবং আহলে ফিকহ, কাহাকেও সেই (ছয় দিনের) রোযা রাখিতে দেখেন নাই এবং তিনি বলেনঃ প্রাচীনদের কাহারো নিকট হইতে (উহা রাখার ব্যাপারে) আমার নিকট কোন কিছু পৌছে নাই। আর আহলে ইলম উহাকে মাকরূহ জানিতেন এবং উহা বিদ’আত হওয়ার আশংকা করিতেন। আরো ভয় ছিল, অজ্ঞরা– সহজকে কঠিন করা যাহাদের অভ্যাস- তাহারা রমযানের মধ্যে যাহা গণ্য নছে উহাকে রমযানের সহিত মিলাইয়া দিবে, যদি তাহারা আহলে ইলমকে উহা রাখিতে দেখে এবং তাছাদের নিকট হইতে এই ব্যাপারে অনুমতি লাভ করে।

ইয়াহইয়া (রহঃ) বলেনঃ আমি মালিক (রহঃ)-কে বলিতে শুনিয়াছি, আহলে ইলম ও আহলে ফিকহ এবং লোকে যাহাদিগকে স্মরণ করিয়া থাকে, তাহাদের কাহাকেও জুম’আ দিবসের রোযা হইতে নিষেধ করিতে শুনি নাই। জুম’আর দিনে রোযা রাখা ভাল। আমি কোন কোন আহলে ইলমকে উহা পালন করিতে দেখিয়াছি। আর আমি মনে করি, তাহারা (জুম’আ দিবসের প্রতি) লক্ষ্য রাখিতেন (ইহার গুরুত্ব উপলব্ধি করিয়া)।

بَاب جَامِعِ الصِّيَامِ

وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك أَنَّهُ سَمِعَ أَهْلَ الْعِلْمِ لَا يَكْرَهُونَ السِّوَاكَ لِلصَّائِمِ فِي رَمَضَانَ فِي سَاعَةٍ مِنْ سَاعَاتِ النَّهَارِ لَا فِي أَوَّلِهِ وَلَا فِي آخِرِهِ وَلَمْ أَسْمَعْ أَحَدًا مِنْ أَهْلِ الْعِلْمِ يَكْرَهُ ذَلِكَ وَلَا يَنْهَى عَنْهُ قَالَ يَحْيَى وَسَمِعْت مَالِك يَقُولُ فِي صِيَامِ سِتَّةِ أَيَّامٍ بَعْدَ الْفِطْرِ مِنْ رَمَضَانَ إِنَّهُ لَمْ يَرَ أَحَدًا مِنْ أَهْلِ الْعِلْمِ وَالْفِقْهِ يَصُومُهَا وَلَمْ يَبْلُغْنِي ذَلِكَ عَنْ أَحَدٍ مِنْ السَّلَفِ وَإِنَّ أَهْلَ الْعِلْمِ يَكْرَهُونَ ذَلِكَ وَيَخَافُونَ بِدْعَتَهُ وَأَنْ يُلْحِقَ بِرَمَضَانَ مَا لَيْسَ مِنْهُ أَهْلُ الْجَهَالَةِ وَالْجَفَاءِ لَوْ رَأَوْا فِي ذَلِكَ رُخْصَةً عِنْدَ أَهْلِ الْعِلْمِ وَرَأَوْهُمْ يَعْمَلُونَ ذَلِكَ وَقَالَ يَحْيَى سَمِعْت مَالِك يَقُولُ لَمْ أَسْمَعْ أَحَدًا مِنْ أَهْلِ الْعِلْمِ وَالْفِقْهِ وَمَنْ يُقْتَدَى بِهِ يَنْهَى عَنْ صِيَامِ يَوْمِ الْجُمُعَةِ وَصِيَامُهُ حَسَنٌ وَقَدْ رَأَيْتُ بَعْضَ أَهْلِ الْعِلْمِ يَصُومُهُ وَأُرَاهُ كَانَ يَتَحَرَّاهُ


Yahya related to me from Malik that he had heard that the people of knowledge did not disapprove of people fasting using tooth-sticks at any hour of the day in Ramadan, whether at the beginning or the end, nor had he heard any of the people of knowledge disapproving of or forbidding the practice.

Yahya said that he heard Malik say, about fasting for six days after breaking the fast at the end of Ramadan, that he had never seen any of the people of knowledge and fiqh fasting them. He said, "I have not heard that any of our predecessors used to do that, and the people of knowledge disapprove of it and they are afraid that it might become a bida and that common and ignorant people might join to Ramadan what does not belong to it, if they were to think that the people of knowledge had given permission for that to be done and were seen doing it.

Yahya said that he heard Malik say, "I have never heard any of the people of knowledge and fiqh and those whom people take as an example forbidding fasting on the day of jumua. Fasting on it is good, and I have seen one of the people of knowledge fasting it, and it seemed to me that he was keen to do so."


হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
বর্ণনাকারীঃ মালিক ইবনু আনাস (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ