পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
২১৬০-[৫২] আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক ব্যক্তিকে ’কুল হুওয়াল্ল-হু আহাদ’ পড়তে শুনে বললেন, সুনিশ্চিত হয়ে গিয়েছে। আমি শুনে বললাম, কি সুনিশ্চিত হয়ে গিয়েছে (হে আল্লাহর রসূল) উত্তরে তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, ’জান্নাত’। (মালিক, তিরমিযী ও নাসায়ী)[1]
اَلْفَصْلُ الثَّانِىْ
وَعَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سَمِعَ رَجُلًا يَقْرَأُ (قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ) فَقَالَ: «وَجَبَتْ» قُلْتُ: وَمَا وَجَبَتْ؟ قَالَ: «الْجنَّة» . رَوَاهُ مَالك وَالتِّرْمِذِيّ وَالنَّسَائِيّ
ব্যাখ্যা: যে ব্যক্তি সূরা ইখলাস পাঠ করেছিল ঐ সাহাবীর নাম পাওয়া যায় না। আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) বলেন, আমার মনটা চাচ্ছিল আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সুসংবাদটা তাকে শুনানোর জন্য তার কাছে যাই, কিন্তু পরের দিন গিয়ে দেখি তিনি চলে গেছেন। আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) এবং তার সাথে যারা ছিলেন তাদেরকে উৎসাহিত করার জন্য রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ সূরার ফাযীলাত ও সাওয়াবের কথা বলেছেন, যাতে অধিকহারে তা তিলাওয়াত করা হয়।