হাদিসটি ইমেইলে পাঠাতে অনুগ্রহ করে নিচের ফর্মটি পুরন করুন
security code
১০৭০

পরিচ্ছেদঃ ১৯০: নামাযের প্রতীক্ষা করার ফযীলত

৩/১০৭০। আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, এক রাত্রে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এশার নামায অর্ধেক রাত পর্যন্ত পিছিয়ে দিলেন। অতঃপর নামায পড়ার পর আমাদের দিকে মুখ করে বললেন, “লোকেরা নামায পড়ে ঘুমিয়ে পড়েছে। আর তোমরা নামাযেই ছিলে; যখন থেকে তার অপেক্ষায় ছিলে।” (বুখারী) [1]

(190) بَابُ فَضْلِ اِنْتِظَارِ الصَّلَاةِ

وَعَنْ أَنَسٍ رضي الله عنه: أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم أَخَّرَ لَيْلَةً صَلاَةَ العِشَاءِ إِلَى شَطْرِ اللَّيْلِ ثُمَّ أَقْبَلَ عَلَيْنَا بِوَجْهِهِ بَعْدَمَا صَلَّى، فَقَالَ: «صَلَّى النَّاسُ وَرَقَدُوا، وَلَمْ تَزَالُوا فِي صَلاَةٍ مُنْذُ انْتَظَرْتُمُوهَا». رواه البُخَارِيُّ

(190) Chapter: The Excellence of waiting for As-Salat (The Prayer)


Anas (May Allah be pleased with him) reported:
Once the Messenger of Allah (ﷺ) delayed the night prayer ('Isha') till midnight. He (ﷺ) turned to us after Salat (prayer) and said, "The people slept after performing their Salat, but you who waited, will be accounted as engaged in Salat throughout the period of your waiting."

[Al-Bukhari].

Commentary: We learn from this Hadith that it is an act of merit and reward to sit and wait for the Imam and the Jama`ah (congregation) and one who does so will be treated as one who is engaged in Salat. We also learn from this Hadith that if a person performs Salat when its time is due, it is quite fair, although in that case he will not get the reward of waiting for the Imam and the Jama`ah.