পরিচ্ছেদঃ ৮০: বৈধ কাজে শাসকবৃন্দের আনুগত্য করা ওয়াজিব এবং অবৈধ কাজে তাদের আনুগত্য করা হারাম

মহান আল্লাহ বলেন,

﴿يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوٓاْ أَطِيعُواْ ٱللَّهَ وَأَطِيعُواْ ٱلرَّسُولَ وَأُوْلِي ٱلۡأَمۡرِ مِنكُمۡۖ فَإِن تَنَٰزَعۡتُمۡ فِي شَيۡءٖ فَرُدُّوهُ إِلَى ٱللَّهِ وَٱلرَّسُولِ إِن كُنتُمۡ تُؤۡمِنُونَ بِٱللَّهِ وَٱلۡيَوۡمِ ٱلۡأٓخِرِۚ ذَٰلِكَ خَيۡرٞ وَأَحۡسَنُ تَأۡوِيلًا ٥٩ ﴾ [النساء: ٥٩]

অর্থাৎ “হে ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহর অনুগত হও, রাসূলের অনুগত হও ও তোমাদের নেতৃবর্গের।” (সূরা নিসা ৫৯ আয়াত)


১/৬৬৮। ইবনে ’উমার রাদিয়াল্লাহু ’আনহুমা বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ’’মুসলিমের জন্য (তার শাসকদের) কথা শোনা ও মানা ফরয, তাকে সে কথা পছন্দ লাগুক অথবা অপছন্দ লাগুক; যতক্ষণ না তাকে পাপকাজের নির্দেশ দেওয়া হয়। অতঃপর যখন তাকে পাপকাজের আদেশ দেওয়া হবে তখন তার কথা শোনাও যাবে না, মানাও যাবে না।’’ (বুখারী ও মুসলিম) [1]

بَابُ وُجُوْبِ طَاعَةِ وُلَاةِ الْأُمُوْرِ فِيْ غَيْرِ مَعْصِيَةٍوَّتَحْرِيْمِ طَاعَتِهِمْ فِي الْمَعْصِيَةِ - (80)

وَعَنِ ابنِ عُمَرَ رَضِيَ اللهُ عَنهُمَا، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم، قَالَ: عَلَى المَرْءِ الْمُسْلِمِ السَّمْعُ والطَّاعَةُ فِيمَا أحَبَّ وكَرِهَ، إِلاَّ أنْ يُؤْمَرَ بِمَعْصِيةٍ، فَإِذَا أُمِرَ بِمَعْصِيةٍ فَلاَ سَمْعَ وَلاَ طَاعَةَ . متفقٌ عَلَيْهِ

وعن ابن عمر رضي الله عنهما، عن النبي صلى الله عليه وسلم، قال: على المرء المسلم السمع والطاعة فيما احب وكره، الا ان يومر بمعصية، فاذا امر بمعصية فلا سمع ولا طاعة . متفق عليه

(80) Chapter: Obligation of Obedience to the Ruler in what is Lawful and Prohibition of Obeying them in what is Unlawful


Allah, the Exalted, says:
"O you who believe! Obey Allah and obey the Messenger (Muhammad (PBUH)), and those of you (Muslims) who are in authority.'' (4:59)

Ibn 'Umar (May Allah be pleased with them) reported:
The Prophet (ﷺ) said, "It is obligatory upon a Muslim to listen (to the ruler) and obey whether he likes it or not, except when he is ordered to do a sinful thing; in such case, there is no obligation to listen or to obey."

[Al-Bukhari and Muslim].

Commentary: This Hadith crystallizes the parameters of the Muslim subjects' obedience to their Muslim rulers. The honour of the latter is bound up with their surrender to the Command of Allah and His Messenger (PBUH). Otherwise, apart from the torment in the Hereafter, they will also be subjected to humiliation in this world.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
রিয়াযুস স্বা-লিহীন (রিয়াদুস সালেহীন)
বিবিধ (كتاب المقدمات) The Book of Miscellany

পরিচ্ছেদঃ ৮০: বৈধ কাজে শাসকবৃন্দের আনুগত্য করা ওয়াজিব এবং অবৈধ কাজে তাদের আনুগত্য করা হারাম

২/৬৬৯। উক্ত রাবী (ইবন উমার রা.) থেকেই বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা যখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট তাঁর কথা শোনার ও আনুগত্য করার উপর বায়’আত করছিলাম, তখন তিনি বলেছিলেন, ’’যাতে তোমাদের সাধ্য রয়েছে।’’ (বুখারী ও মুসলিম)[1]

بَابُ وُجُوْبِ طَاعَةِ وُلَاةِ الْأُمُوْرِ فِيْ غَيْرِ مَعْصِيَةٍوَّتَحْرِيْمِ طَاعَتِهِمْ فِي الْمَعْصِيَةِ - (80)

وَعَنهُ، قَالَ: كُنَّا إِذَا بَايَعْنَا رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم عَلَى السَّمعِ والطَّاعَةِ، يَقُولُ لَنَا: « فِيمَا اسْتَطَعْتُمْ». متفقٌ عَلَيْهِ

وعنه، قال: كنا اذا بايعنا رسول الله صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم على السمع والطاعة، يقول لنا: « فيما استطعتم». متفق عليه

(80) Chapter: Obligation of Obedience to the Ruler in what is Lawful and Prohibition of Obeying them in what is Unlawful


Ibn 'Umar (May Allah be pleased with them) reported:
Whenever we took a pledge of allegiance to Messenger of Allah (ﷺ) to hear and obey, he (ﷺ) would say to us, "As far as you are capable of."

[Al-Bukhari and Muslim].

Commentary: Obedience to a Muslim ruler calls for two conditions: First, his command must not infringe upon the canonical sanctity; second, it ought not to outweigh people's limitations. In case, he fails to meet these two prerequisites, his obedience will also become non-obligatory. This Hadith conveys a warning to rulers that they must not put people to a hardship unbearable to them.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
রিয়াযুস স্বা-লিহীন (রিয়াদুস সালেহীন)
বিবিধ (كتاب المقدمات) The Book of Miscellany

পরিচ্ছেদঃ ৮০: বৈধ কাজে শাসকবৃন্দের আনুগত্য করা ওয়াজিব এবং অবৈধ কাজে তাদের আনুগত্য করা হারাম

৩/৬৭০। ইবনে ’উমার রাদিয়াল্লাহু ’আনহুমা থেকে, তিনি বলেন, আমি রস্লুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি, ’’যে ব্যক্তি (বৈধ কাজে শাসকের) আনুগত্য করা থেকে হাত গুটিয়ে নিল, সে কিয়ামতের দিন আল্লাহর সাথে এ অবস্থায় সাক্ষাৎ করবে যে, তার জন্য কোন প্রমাণ থাকবে না। আর যে ব্যক্তি (রাষ্ট্রনেতার হাতে) বায়’আত না করে মৃত্যুবরণ করল, সে জাহেলিয়াতের মরা মরল।’’

এর অন্য একটি বর্ণনায় রয়েছে, ’’যে (রাষ্ট্রীয়) জামাআত ত্যাগ করে মারা গেল, সে জাহেলিয়াতের মৃত্যুবরণ করল।’’ (মুসলিম) [1]

بَابُ وُجُوْبِ طَاعَةِ وُلَاةِ الْأُمُوْرِ فِيْ غَيْرِ مَعْصِيَةٍوَّتَحْرِيْمِ طَاعَتِهِمْ فِي الْمَعْصِيَةِ - (80)

وَعَنهُ، قَالَ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم، يَقُولُ: مَنْ خَلَعَ يَداً مِنْ طَاعَةٍ لَقِيَ اللهَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ وَلاَ حُجَّةَ لَهُ، وَمَنْ مَاتَ وَلَيْسَ في عُنُقِهِ بَيْعَةٌ، مَاتَ مِيتَةً جَاهِلِيَّةً . رواه مسلم
وَفِي رِوَايَةٍ لَهُ: وَمَنْ مَاتَ وَهُوَ مُفَارِقٌ لِلجَمَاعَةِ، فَإنَّهُ يَمُوتُ مِيتَةً جَاهِلِيَّةً

وعنه، قال: سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم، يقول: من خلع يدا من طاعة لقي الله يوم القيامة ولا حجة له، ومن مات وليس في عنقه بيعة، مات ميتة جاهلية . رواه مسلم وفي رواية له: ومن مات وهو مفارق للجماعة، فانه يموت ميتة جاهلية

(80) Chapter: Obligation of Obedience to the Ruler in what is Lawful and Prohibition of Obeying them in what is Unlawful


Ibn 'Umar (May Allah be pleased with them) reported:
Messenger of Allah (ﷺ) said, "One who withdraws his hand from obedience (to the Amir) will find no argument (in his defense) when he stands before Allah on the Day of Resurrection; and one who dies without having sworn allegiance will die the death of one belonging to the Days of Ignorance."

[Muslim].

Another narration is: The Messenger of Allah (ﷺ) said, "He who dies having defected from obedience (to the Amir) and discards his association with the main body of the (Muslim) community, dies the death of one belonging to the Days of Jahiliyyah."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
রিয়াযুস স্বা-লিহীন (রিয়াদুস সালেহীন)
বিবিধ (كتاب المقدمات) The Book of Miscellany

পরিচ্ছেদঃ ৮০: বৈধ কাজে শাসকবৃন্দের আনুগত্য করা ওয়াজিব এবং অবৈধ কাজে তাদের আনুগত্য করা হারাম

৪/৬৭১। আনাস রাদিয়াল্লাহু ’আনহু বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ’’(শাসকদের) কথা শোনো এবং (তাদের) আনুগত্য কর; যদিও তোমাদের উপর কোন নিগ্রো ক্রীতদাসকে (নেতা) নিযুক্ত করা হয়; যেন তার মাথাটা কিশমিশ। (অর্থাৎ কিশমিশের ন্যায় ক্ষুদ্র ও বিশ্রী তবুও)!’’ (বুখারী) [1]

بَابُ وُجُوْبِ طَاعَةِ وُلَاةِ الْأُمُوْرِ فِيْ غَيْرِ مَعْصِيَةٍوَّتَحْرِيْمِ طَاعَتِهِمْ فِي الْمَعْصِيَةِ - (80)

وَعَن أَنَسٍ رضي الله عنه، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم: « اِسْمَعُوا وأطِيعُوا، وَإنِ استُعْمِلَ عَلَيْكُمْ عَبْدٌ حَبَشيٌّ، كَأَنَّ رأْسَهُ زَبيبةٌ ». رواه البخاري

وعن انس رضي الله عنه، قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم: « اسمعوا واطيعوا، وان استعمل عليكم عبد حبشي، كان راسه زبيبة ». رواه البخاري

(80) Chapter: Obligation of Obedience to the Ruler in what is Lawful and Prohibition of Obeying them in what is Unlawful


Anas (May Allah be pleased with him) reported:
The Messenger of Allah (ﷺ) said, "Hear and obey even if an Abyssinian slave whose head is like a raisin is placed in authority over you."

[Al- Bukhari].

Commentary: Nobody pays respect to a slave, with a black complexion and small head at that. But the Hadith brings such a man in focus to emphasize that obedience to a ruler is inescapable. The only condition is that his governance should be confined to the Shari`ah framework without reference to his geographical, tribal and ethnic
background.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
রিয়াযুস স্বা-লিহীন (রিয়াদুস সালেহীন)
বিবিধ (كتاب المقدمات) The Book of Miscellany

পরিচ্ছেদঃ ৮০: বৈধ কাজে শাসকবৃন্দের আনুগত্য করা ওয়াজিব এবং অবৈধ কাজে তাদের আনুগত্য করা হারাম

৫/৬৭২। আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু ’আনহু বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ’’তোমার প্রতি দুঃখে-সুখে, হর্ষে-বিষাদে এবং তোমার উপর অন্যদেরকে প্রাধান্য দেওয়ার সময়ে (শাসকের) কথা শোনা ও (তার) আনুগত্য করা ফরয।’’ (মুসলিম) [1]

بَابُ وُجُوْبِ طَاعَةِ وُلَاةِ الْأُمُوْرِ فِيْ غَيْرِ مَعْصِيَةٍوَّتَحْرِيْمِ طَاعَتِهِمْ فِي الْمَعْصِيَةِ - (80)

وَعَن أَبي هُرَيرَةَ رضي الله عنه، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم: « عَلَيْكَ السَّمْعُ وَالطَّاعَةُ في عُسْرِكَ وَيُسْرِكَ، وَمَنْشَطِكَ وَمَكْرَهِكَ، وَأثَرَةٍ عَلَيْكَ ». رواه مسلم

وعن ابي هريرة رضي الله عنه، قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم: « عليك السمع والطاعة في عسرك ويسرك، ومنشطك ومكرهك، واثرة عليك ». رواه مسلم

(80) Chapter: Obligation of Obedience to the Ruler in what is Lawful and Prohibition of Obeying them in what is Unlawful


Abu Hurairah (May Allah be pleased with him) reported:
The Messenger of Allah (ﷺ) said, "It is obligatory upon you to listen and obey the orders of the ruler in prosperity and adversity, whether you are willing or unwilling, or when someone is given undue preference to you."

[Muslim].

Commentary: Obedience to a ruler is indispensable in view of the collective interests of a community. A believer has, therefore, been enjoined to obey the ruler in all circumstances rising above his personal interests, preferences and psychological urges. The ruler, however, must not be obeyed if he breaks the Shari`ah rules.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
রিয়াযুস স্বা-লিহীন (রিয়াদুস সালেহীন)
বিবিধ (كتاب المقدمات) The Book of Miscellany

পরিচ্ছেদঃ ৮০: বৈধ কাজে শাসকবৃন্দের আনুগত্য করা ওয়াজিব এবং অবৈধ কাজে তাদের আনুগত্য করা হারাম

৬/৬৭৩। ’আব্দুল্লাহ ইবনে ’আমর রাদিয়াল্লাহু ’আনহু বলেন, আমরা আল্লাহর রাসূলের সাথে এক সফরে ছিলাম। অতঃপর (বিশ্রামের জন্য) এক স্থানে অবতরণ করলাম। তারপর আমাদের কিছু লোক তাঁবু ঠিক করছিল এবং কতক লোক তীরন্দাজিতে প্রতিযোগিতা করছিল ও কতক লোক জন্তুদের ব্যবস্থাপনায় ব্যস্ত ছিল। হঠাৎ আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ঘোষণাকারী ঘোষণা করল যে, ’’নামাযের জন্য জমায়েত হও।’’ সুতরাং আমরা আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট একত্রিত হলাম। তারপর তিনি বললেন, ’’আমার পূর্বে প্রত্যেক নবীর জন্য জরুরী ছিল, তাঁর উম্মতকে এমন কর্মসমূহের নির্দেশ দেওয়া, যা তিনি তাদের জন্য ভালো মনে করেন এবং এমন কর্মসমূহ থেকে ভীতি-প্রদর্শন করা, যা তিনি তাদের জন্য মন্দ মনে করেন। আর তোমাদের এই উম্মত এমন, যাদের প্রথমাংশে নিরাপত্তা রাখা হয়েছে এবং তাদের শেষাংশে রয়েছে পরীক্ষা (ফিতনা-ফাসাদ) এবং এমন ব্যাপার সকল, যা তোমরা পছন্দ করবে না।

এমন ফিতনা প্রকাশ পাবে যে, একটি অন্যটি হাল্কা করে দেবে (অর্থাৎ পরের ফিতনাটি আগের ফিতনা অপেক্ষা গুরুতর হবে)। ফিতনা এসে গেলে মু’মিন ব্যক্তি বলবে, এটাই আমার ধ্বংসের কারণ হবে। অতঃপর তা দূরীভূত হবে। পুনরায় অন্য ফিতনা প্রকাশ পাবে, তখন মু’মিন বলবে, ’এটাই এটাই (আমার সবচেয়ে বড় ফিতনা)।’ অতএব যে ব্যক্তি জাহান্নামের আগুন থেকে দূরে থাকতে এবং জান্নাতে প্রবেশ করতে ভালবাসে, তার নিকট এই অবস্থায় মৃত্যু আসুক যে, সে আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রতি বিশ্বাস রাখে এবং লোকদের সাথে সেই ব্যবহার প্রদর্শন করে, যা সে নিজের সাথে প্রদর্শন পছন্দ করে। আর যে ব্যক্তি রাষ্ট্রনেতার সাথে বায়’আত করে, সে নিজের হাত এবং নিজ অন্তরের ফল (নিষ্ঠা) তাকে দিয়ে দেয়, সে সাধ্যমত তার আনুগত্য করুক। অতঃপর অন্য কেউ যদি তার (প্রথম ইমামের) সাথে (ক্ষমতা কাড়ার) ঝগড়া করে, তাহলে দ্বিতীয়জনের গর্দান উড়িয়ে দাও।’’ (মুসলিম) [1]

بَابُ وُجُوْبِ طَاعَةِ وُلَاةِ الْأُمُوْرِ فِيْ غَيْرِ مَعْصِيَةٍوَّتَحْرِيْمِ طَاعَتِهِمْ فِي الْمَعْصِيَةِ - (80)

وَعَن عَبدِ اللهِ بنِ عَمرٍو رَضِيَ اللهُ عَنهُمَا، قَالَ: كُنَّا مَعَ رَسُولِ اللهِ صلى الله عليه وسلم فِي سَفَرٍ، فَنَزَلْنَا مَنْزِلاً، فَمِنَّا مَنْ يُصْلِحُ خِبَاءَهُ، وَمِنّا مَنْ يَنْتَضِلُ، وَمِنَّا مَنْ هُوَ في جَشَرِهِ، إذْ نَادَى مُنَادِي رَسُولِ اللهِ صلى الله عليه وسلم: الصَّلاةَ جَامِعَةً. فَاجْتَمَعْنَا إِلَى رَسُول الله صلى الله عليه وسلم، فَقَالَ: « إنَّهُ لَمْ يَكُنْ نَبيٌّ قَبْلِي إِلاَّ كَانَ حَقّاً عَلَيْهِ أنْ يَدُلَّ أُمَّتَهُ عَلَى خَيْرِ مَا يَعْلَمُهُ لَهُمْ، وَيُنْذِرَهُم شَرَّ مَا يَعْلَمُهُ لَهُمْ . وَإنَّ أُمَّتَكُمْ هذِهِ جُعِلَ عَافِيَتُهَا في أوَّلِهَا، وَسَيُصيبُ آخِرَهَا بَلاَءٌ وَأمُورٌ تُنْكِرُونَهَا، وَتَجِيءُ فِتنَةٌ يُرَقِّقُ بَعْضُهَا بَعْضاً، وَتَجِيءُ الفتنَةُ فَيقُولُ المُؤْمِنُ: هذه مُهلكتي، ثُمَّ تنكشفُ، وتجيء الفتنةُ فيقولُ المؤمنُ: هذِهِ هذِهِ . فَمَنْ أحَبَّ أنْ يُزَحْزَحَ عَنِ النَّارِ، ويُدْخَلَ الجَنَّةَ، فَلْتَأتِهِ منيَّتُهُ وَهُوَ يُؤْمِنَ باللهِ واليَوْمِ الآخِرِ، وَلْيَأتِ إِلَى النَّاسِ الَّذِي يُحِبُّ أنْ يُؤتَى إِلَيْهِ. وَمَنْ بَايَعَ إمَاماً فَأعْطَاهُ صَفْقَةَ يَدِهِ، وَثَمَرَةَ قَلْبِهِ، فَلْيُطِعْهُ إن استَطَاعَ، فإنْ جَاءَ آخَرُ يُنَازِعُهُ فَاضْرِبُوا عُنْقَ الآخَرِ ». رواه مسلم

وعن عبد الله بن عمرو رضي الله عنهما، قال: كنا مع رسول الله صلى الله عليه وسلم في سفر، فنزلنا منزلا، فمنا من يصلح خباءه، ومنا من ينتضل، ومنا من هو في جشره، اذ نادى منادي رسول الله صلى الله عليه وسلم: الصلاة جامعة. فاجتمعنا الى رسول الله صلى الله عليه وسلم، فقال: « انه لم يكن نبي قبلي الا كان حقا عليه ان يدل امته على خير ما يعلمه لهم، وينذرهم شر ما يعلمه لهم . وان امتكم هذه جعل عافيتها في اولها، وسيصيب اخرها بلاء وامور تنكرونها، وتجيء فتنة يرقق بعضها بعضا، وتجيء الفتنة فيقول المومن: هذه مهلكتي، ثم تنكشف، وتجيء الفتنة فيقول المومن: هذه هذه . فمن احب ان يزحزح عن النار، ويدخل الجنة، فلتاته منيته وهو يومن بالله واليوم الاخر، وليات الى الناس الذي يحب ان يوتى اليه. ومن بايع اماما فاعطاه صفقة يده، وثمرة قلبه، فليطعه ان استطاع، فان جاء اخر ينازعه فاضربوا عنق الاخر ». رواه مسلم

(80) Chapter: Obligation of Obedience to the Ruler in what is Lawful and Prohibition of Obeying them in what is Unlawful


'Abdullah bin 'Amr (May Allah be pleased with them) reported:
We accompanied Messenger of Allah (ﷺ) on a journey. We halted at a place to take a rest. Some of us began to set right their tents, others began to graze their animals while others were engaged in competing with one another in archery when an announcer of Messenger of Allah (ﷺ) announced that people should gather for Salat. We gathered around the Messenger of Allah and he ((ﷺ)) addressed us, saying, "Every Prophet before me was under obligation to guide his followers to what he knew was good for them and to warn the evil thing which he knew. As for this Ummah, it will have sound state and in its early stage of existence; but the last phase of its existence, will be faced with trials and with things you do not recognize. There will be tremendous trials, one after the other, and to each the believer will say, 'That is it'. Whenever a trial arrives the believer will say: 'This is going to bring about my destruction.' When this passes, another calamity will approach and he will say: 'This surely is going to be my end.' Whosoever wishes to be removed from the Fire (Hell) and admitted to Jannah should die with faith in Allah and the Last Day; and he should treat others as he wishes to be treated. He who swears allegiance to an Imam, he should give him the pledge in ratification and the sincerity of his heart. He should obey him to the best of his capacity. If another man comes forward as a claimant (when one has already been installed), behead the second."

[Muslim].

Commentary: Here `its early stage' means the period of the Companions, of the Successors (of the Companions), and of the Followers (of the Successors). In another Hadith, it has been called as the best era. In comparison with all the succeeding periods, this period is surpassingly good, peaceful and blessed. Later would emerge, it was prophesized, mischief after mischief, each being worse than the preceding one. Today, everybody sees the truth of this prophecy like the light of day. By predicting the emergence of mischief, Messenger of Allah (PBUH) wanted to warn his followers that they should keep themselves aloof from them. To them he further explained in advance the precautionary measures, that is, to keep faith in Allah, to remain firm-footed in the belief in the Hereafter and to deal with people fairly, attempting to be polite to them at the same time.Besides, prophecy has been made about the abundance of the power-hungry people with a remedial note. In the first instance believers are supposed to swear allegiance to the caliph, and by extending their cooperation to him they should kill another claimant to the caliphate because it is only in this way that the unity of the Muslim Ummah can be maintained, free of chaos and discord. Yet, unfortunately, the power-orientated groups have found a plaything in the shape of democracy, turning peace and unity into a legend of the past. What a pity that despite all that they seek stability and progress! Is it the miracle of time or the quirk of the vested interests that has reversed the whole scheme of things? There is little hope of the improvement of the Muslim world's affairs. Indeed, it faces an ironical situation.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
রিয়াযুস স্বা-লিহীন (রিয়াদুস সালেহীন)
বিবিধ (كتاب المقدمات) The Book of Miscellany

পরিচ্ছেদঃ ৮০: বৈধ কাজে শাসকবৃন্দের আনুগত্য করা ওয়াজিব এবং অবৈধ কাজে তাদের আনুগত্য করা হারাম

৭/৬৭৪। আবূ হুনাইদা ওয়াইল ইবনে হুজর রাদিয়াল্লাহু ’আনহু বলেন, সালামাহ ইবনে য়্যাযীদ জু’ফী আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করলেন, ’হে আল্লাহর নবী! আপনি বলুন, যদি আমাদের উপর (অসৎ) শাসক নিযুক্ত হয় এবং আমাদের কাছে তাদের অধিকার চায় ও আমাদেরকে আমাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত রাখে। অতএব এ ব্যাপারে আপনি কী নির্দেশ দেন?’

তিনি তাঁর দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিলেন। পুনরায় তিনি জিজ্ঞাসা করলে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ’’তোমরা (তাদের) কথা শুনো এবং (তাদের) আনুগত্য করো। কারণ তাদের দায়িত্বে তা রয়েছে, যা তাদের উপর চাপানো হয়েছে (অর্থাৎ সুবিচার ও ন্যায়পরায়ণতা) এবং তোমাদের দায়িত্বে তা রয়েছে, যা তোমাদের উপর অর্পণ করা হয়েছে (অর্থাৎ নেতা ও শাসকের আনুগত্য)।’’ (মুসলিম) [1]

بَابُ وُجُوْبِ طَاعَةِ وُلَاةِ الْأُمُوْرِ فِيْ غَيْرِ مَعْصِيَةٍوَّتَحْرِيْمِ طَاعَتِهِمْ فِي الْمَعْصِيَةِ - (80)

وَعَن أَبي هُنَيْدَةَ وَائِلِ بنِ حُجْرٍ رضي الله عنه، قَالَ: سَألَ سَلَمَةُ بن يَزيدَ الجُعفِيُّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم، فَقَالَ: يَا نَبِيَّ الله، أَرَأَيتَ إنْ قامَت عَلَيْنَا أُمَرَاءُ يَسألُونَا حَقَّهُم، وَيمْنَعُونَا حَقَّنَا، فَمَا تَأْمُرُنَا ؟ فَأعْرَضَ عَنهُ، ثُمَّ سَألَهُ، فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم: «اسْمَعْوا وَأَطِيعُوا، فإنَّمَا عَلَيْهِمْ مَا حُمِّلُوا، وَعَلَيْكُمْ مَا حُمِّلْتُمْ ». رواه مسلم

وعن ابي هنيدة واىل بن حجر رضي الله عنه، قال: سال سلمة بن يزيد الجعفي رسول الله صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم، فقال: يا نبي الله، ارايت ان قامت علينا امراء يسالونا حقهم، ويمنعونا حقنا، فما تامرنا ؟ فاعرض عنه، ثم ساله، فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم: «اسمعوا واطيعوا، فانما عليهم ما حملوا، وعليكم ما حملتم ». رواه مسلم

(80) Chapter: Obligation of Obedience to the Ruler in what is Lawful and Prohibition of Obeying them in what is Unlawful


Wa'il bin Hujr (May Allah be pleased with him) reported:
Salamah bin Yazid Al-Ju'f (May Allah be pleased with him) asked Messenger of Allah (ﷺ): "O Prophet of Allah! Tell us, what you command us to do if there arises over us rulers who demand of us what is due to them and refuse us what is due to us." Messenger of Allah (ﷺ) turned away from him, but he repeated the same question. Thereupon Messenger of Allah (ﷺ) said, "Listen to them and obey them. They are responsible for their obligations and you are accountable for yours."

[Muslim].

Commentary: This Hadith means that both the ruler and the ruled have their own respective obligations. If any of the two sides fails to play its due role, it will bear the brunt of its deficiency on the Final Day. Yet, people are debarred from disobeying a ruler who neglects to do what is required of him. Negligence is not rectifiable by negligence as it will make matters worse. To endure the high-handedness of a ruler in view of the overall national interest, is therefore, preferable to revolting against him. True, one cannot take the law into one's own hands, yet
there always remains room for improvement and positive criticism. To make use of it within limits and to make efforts for the enforcement of the canonical discipline will not be deemed as an uprising. Indeed, this will be deemed, to some extent, binding on everybody.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
রিয়াযুস স্বা-লিহীন (রিয়াদুস সালেহীন)
বিবিধ (كتاب المقدمات) The Book of Miscellany

পরিচ্ছেদঃ ৮০: বৈধ কাজে শাসকবৃন্দের আনুগত্য করা ওয়াজিব এবং অবৈধ কাজে তাদের আনুগত্য করা হারাম

৮/৬৭৫। ’আব্দুল্লাহ ইবনে মাস’ঊদ রাদিয়াল্লাহু ’আনহু বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ’’আমার পর স্বেচ্ছাচারী শাসন হবে এবং অন্যান্য (আপত্তিকর) ব্যাপার সকল প্রকাশ পাবে, যা তোমরা অপছন্দ করবে।’’ সাহাবীরা বললেন, ’হে আল্লাহর রাসূল! আমাদের মধ্যে যে এ যুগ পাবে, তাকে আপনি কী আদেশ দিচ্ছেন।’ তিনি বললেন, ’’তোমাদের প্রতি যে হক রয়েছে, তা তোমরা আদায় করবে এবং তোমাদের যে হক (শাসকের উপর রয়েছে), তা আল্লাহর কাছে চেয়ে নেবে।’’ (বুখারী ও মুসলিম) [1]

بَابُ وُجُوْبِ طَاعَةِ وُلَاةِ الْأُمُوْرِ فِيْ غَيْرِ مَعْصِيَةٍوَّتَحْرِيْمِ طَاعَتِهِمْ فِي الْمَعْصِيَةِ - (80)

وَعَن عَبدِ اللهِ بنِ مَسعُودٍ رضي الله عنه، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم : « إنَّهَا سَتَكُونُ بَعْدِي أثَرَةٌ وَأُمُورٌ تُنْكِرُونَهَا ! » قَالُوا: يَا رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم، كَيْفَ تَأمُرُ مَنْ أدْرَكَ مِنَّا ذَلِكَ ؟ قَالَ: « تُؤَدُّونَ الحَقَّ الَّذِي عَلَيْكُمْ، وَتَسْأَلُونَ اللهَ الَّذِي لَكُمْ ». متفقٌ عَلَيْهِ

وعن عبد الله بن مسعود رضي الله عنه، قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم : « انها ستكون بعدي اثرة وامور تنكرونها ! » قالوا: يا رسول الله صلى الله عليه وسلم، كيف تامر من ادرك منا ذلك ؟ قال: « تودون الحق الذي عليكم، وتسالون الله الذي لكم ». متفق عليه

(80) Chapter: Obligation of Obedience to the Ruler in what is Lawful and Prohibition of Obeying them in what is Unlawful


'Abdullah bin Mas'ud (May Allah be pleased with him) reported:
Messenger of Allah (ﷺ) said, "There will be discrimination after my death and there will be other matters that you will disapprove." He was asked: "O Messenger of Allah! What do you command us to do when we are encountered with such happenings?" He answered, "Give what is due from you and supplicate to Allah for your rights."

[Al- Bukhari and Muslim].

Commentary: There are two aspects of this Hadith. On the one hand, people are advised to put up patiently with the transgressive behaviour of rulers as well as their nepotism or monopolization of all the national resources. On the other hand, rulers are warned to ward off a capricious conduct of life, lest they should face the Wrath of Allah.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
রিয়াযুস স্বা-লিহীন (রিয়াদুস সালেহীন)
বিবিধ (كتاب المقدمات) The Book of Miscellany

পরিচ্ছেদঃ ৮০: বৈধ কাজে শাসকবৃন্দের আনুগত্য করা ওয়াজিব এবং অবৈধ কাজে তাদের আনুগত্য করা হারাম

৯/৬৭৬। আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু ’আনহু কর্তৃক বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ’’যে ব্যক্তি আমার আনুগত্য করল, সে (প্রকৃতপক্ষে) আল্লাহর আনুগত্য করল এবং যে আমার অবাধ্যতা করল, সে (আসলে) আল্লাহর অবাধ্যতা করল। আর যে ব্যক্তি নেতার আনুগত্য করল, সে (আসলে) আমার আনুগত্য করল এবং যে নেতার অবাধ্যতা করল, সে (আসলে) আমার অবাধ্যতা করল।’’ (বুখারী ও মুসলিম) [1]

بَابُ وُجُوْبِ طَاعَةِ وُلَاةِ الْأُمُوْرِ فِيْ غَيْرِ مَعْصِيَةٍوَّتَحْرِيْمِ طَاعَتِهِمْ فِي الْمَعْصِيَةِ - (80)

وَعَن أَبي هُرَيرَةَ رضي الله عنه، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم: « مَنْ أطَاعَنِي فَقَدْ أطَاعَ اللهَ، وَمَنْ عَصَانِي فَقَدْ عَصَى اللهَ، وَمَنْ يُطِعِ الأَمِيرَ فَقَدْ أطَاعَنِي، وَمَنْ يَعصِ الأميرَ فَقَدْ عَصَانِي ». متفقٌ عَلَيْهِ

وعن ابي هريرة رضي الله عنه، قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم: « من اطاعني فقد اطاع الله، ومن عصاني فقد عصى الله، ومن يطع الامير فقد اطاعني، ومن يعص الامير فقد عصاني ». متفق عليه

(80) Chapter: Obligation of Obedience to the Ruler in what is Lawful and Prohibition of Obeying them in what is Unlawful


Abu Hurairah (May Allah be pleased with him) reported:
Messenger of Allah (ﷺ) said, "Whosoever obeys me, obeys Allah; and he who disobeys me, disobeys Allah; and whosoever obeys the Amir (leader), in fact, obeys me; and he who disobeys the Amir, in fact, disobeys me."

[Al-Bukhari and Muslim].

Commentary: This Hadith informs us that it is imperative that we obey the leader of the Muslim community so long as he does not call to a sin, because doing so is in fact obedience to Allah (SWT).


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
রিয়াযুস স্বা-লিহীন (রিয়াদুস সালেহীন)
বিবিধ (كتاب المقدمات) The Book of Miscellany

পরিচ্ছেদঃ ৮০: বৈধ কাজে শাসকবৃন্দের আনুগত্য করা ওয়াজিব এবং অবৈধ কাজে তাদের আনুগত্য করা হারাম

১০/৬৭৭। ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ’আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ’’যে ব্যক্তি তার নেতার কোন কাজ অপছন্দ করবে, তার উচিত হবে (তার উপর) ধৈর্য ধারণ করা। কারণ যে ব্যক্তি এক বিঘত পরিমাণও শাসকের আনুগত্য থেকে বেরিয়ে যাবে, তার মৃত্যু জাহেলিয়াতের মৃত্যু হবে।’’ (বুখারী ও মুসলিম) [1]

بَابُ وُجُوْبِ طَاعَةِ وُلَاةِ الْأُمُوْرِ فِيْ غَيْرِ مَعْصِيَةٍوَّتَحْرِيْمِ طَاعَتِهِمْ فِي الْمَعْصِيَةِ - (80)

وَعَنِ ابنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ عَنهُمَا: أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم، قَالَ: « مَنْ كَرِهَ مِنْ أمِيرِهِ شَيْئاً فَلْيَصْبِرْ، فَإنَّهُ مَنْ خَرَجَ مِنَ السُّلطَانِ شِبْراً مَاتَ مِيتَةً جَاهِلِيَّةً ». متفقٌ عَلَيْهِ

وعن ابن عباس رضي الله عنهما: ان رسول الله صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم، قال: « من كره من اميره شيىا فليصبر، فانه من خرج من السلطان شبرا مات ميتة جاهلية ». متفق عليه

(80) Chapter: Obligation of Obedience to the Ruler in what is Lawful and Prohibition of Obeying them in what is Unlawful


Ibn 'Abbas (May Allah be pleased with them) reported:
Messenger of Allah (ﷺ) said, "If a person notices in his ruler what he dislikes, he should show patience because he who departs from the (Muslim) community a cubit, dies like those who died in the Days of Ignorance."

[Al-Bukhari and Muslim].

Commentary: This Hadith urges us to bear patiently when a ruler makes a mistake so long as he does not call to a sin. It also warns us against disobedience to the ruler as this will cause mischief at the cost of the unity and common interests of the Muslim community.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
রিয়াযুস স্বা-লিহীন (রিয়াদুস সালেহীন)
বিবিধ (كتاب المقدمات) The Book of Miscellany

পরিচ্ছেদঃ ৮০: বৈধ কাজে শাসকবৃন্দের আনুগত্য করা ওয়াজিব এবং অবৈধ কাজে তাদের আনুগত্য করা হারাম

১১/৬৭৮। আবূ বকরাহ রাদিয়াল্লাহু ’আনহু বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি, ’’যে ব্যক্তি বাদশাহকে অপমান করবে, আল্লাহ তাকে অপমানিত করবেন।’’ (তিরমিযী, হাসান) [1]

بَابُ وُجُوْبِ طَاعَةِ وُلَاةِ الْأُمُوْرِ فِيْ غَيْرِ مَعْصِيَةٍوَّتَحْرِيْمِ طَاعَتِهِمْ فِي الْمَعْصِيَةِ - (80)

وَعَن أَبي بَكرَةَ رضي الله عنه، قَالَ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم، يَقُولُ: مَنْ أهانَ السُّلطَانَ أَهَانَهُ الله . رواه الترمذي، وقال: حديث حسن

وعن ابي بكرة رضي الله عنه، قال: سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم، يقول: من اهان السلطان اهانه الله . رواه الترمذي، وقال: حديث حسن

(80) Chapter: Obligation of Obedience to the Ruler in what is Lawful and Prohibition of Obeying them in what is Unlawful


Abu Bakrah (May Allah be pleased with him) reported:
I heard Messenger of Allah (ﷺ) saying, "He who insults the rulers Allah will insult him."

[At-Tirmidhi].


Commentary: To affront and degrade the ruler means to disobey him and to by-pass his orders. This impairs his power, honour and dignity. Believers have been told to obey and support rulers for the sake of national interest and welfare, understanding that they desist from committing an overt disbelief and maintain congregation Salat and other duties of religion. The political system of Islam is totally incompatible with western democracy. The concept of government party and the opposition is alien to Islam. All belong to one Ummah with only one goal and pursue the same aims and objects of Islamic guidelines!


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ আবূ বাকরা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
রিয়াযুস স্বা-লিহীন (রিয়াদুস সালেহীন)
বিবিধ (كتاب المقدمات) The Book of Miscellany
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ১১ পর্যন্ত, সর্বমোট ১১ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে