পরিচ্ছেদঃ ১১৬: পান-পাত্রের বিবরণ (সব ধরনের পাক পাত্রে পান করা জায়েজ। সোনা রুপার পাত্র ছাড়া সকল প্রকার পাক পবিত্র পাত্রে পান করা বৈধ। কোন ধরনের পাত্র বা হাত না ব্যবহার করে সরাসরি মুখ দিয়ে নদী বা ঝর্না ইত্যাদি থেকে পান করা বৈধ, সোনা রুপার পাত্রে পানাহার, ওজু ও অন্যান্য সব ধরনের ব্যবহার হারাম)

সোনা-রূপা ছাড়া সমস্ত পবিত্র পানপাত্রে পান করা জায়েয। আর বিনা পাত্রে ও হাত না লাগিয়ে সরাসরি নদী ইত্যাদির পানিতে মুখ লাগিয়ে পান করা বৈধ এবং পানাহার, ওযূ তথা সমস্ত কাজে সোনা-রূপার পাত্র ব্যবহার হারাম।


১/৭৭৮। আনাস রাদিয়াল্লাহু ’আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ’একবার নামাযের সময় উপস্থিত হলে যাঁদের বাড়ি কাছে ছিল, তাঁরা (ওযূ করার জন্য) বাড়ি গেলেন। আর কিছু লোক থেকে গেলেন (তাঁদের কোন ওযূর ব্যবস্থা ছিল না)। সুতরাং আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে একটি পাথরের পাত্রে পানি আনা হল। পাত্রটি এত ছোট ছিল যে, তার মধ্যে তাঁর মুঠি খোলাও মুশকিল ছিল। তা থেকেই সমস্ত লোক ওযূ করলেন।’ (আনাসকে উপস্থিত) লোকেরা জিজ্ঞাসা করল, ’আপনারা কতজন ছিলেন?’ তিনি বললেন, ’আশিজনেরও বেশি।’ (বুখারী-মুসলিম, এটি বুখারীর বর্ণনা)[1]

বুখারীর অন্য এক বর্ণনায় এবং মুসলিমের বর্ণনায় আছে যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একটি পানির পাত্র চাইলেন। সুতরাং তাঁর জন্য প্রশস্ত একটি অগভীর পেয়ালা আনা হল, যাতে সামান্য পানি ছিল। তারপর তিনি স্বীয় আঙ্গুলগুলি ঐ পানিতে রাখলেন। আনাস রাদিয়াল্লাহু ’আনহু বললেন, ’আমি তাঁর আঙ্গুলসমুহের ফাঁক দিয়ে পানির ঝর্ণাধারা প্রবাহিত হতে দেখছিলাম। অনুমান করে দেখলাম, ওযূকারীদের সংখ্যা প্রায় সত্তর থেকে আশিজনের মাঝামাঝি ছিল।’

(116) - باب جواز الشرب من جميع الأواني الطاهرة غير الذهب والفضة وجواز الكرع - وهو الشرب بالفم من النهر وغيره- بغير إناء ولا يد وتحريم استعمال إناء الذهب والفضة في الشرب والأكل والطهارة وسائر وجوه الاستعمال

وَعَن أَنَسٍ رضي الله عنه، قَالَ: حَضَرَتِ الصَّلاَةُ فَقَامَ مَن كَانَ قَريبَ الدَّارِ إِلَى أهْلِهِ، وبَقِيَ قَوْمٌ، فَأُتِيَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم بِمَخْضَبٍ مِنْ حِجَارَةٍ، فَصَغُرَ المَخْضَبُ أنْ يَبْسُطَ فِيهِ كَفَّهُ، فَتَوَضَّأَ القَوْمُ كُلُّهُمْ . قَالُوا: كَمْ كُنْتُمْ ؟ قَالَ: ثَمَانِينَ وَزِيَادَةً . متفق عَلَيْهِ، هذه رواية البخاري
وفي رواية لَهُ ولمسلم: أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم دَعَا بِإِنَاءٍ مِنْ مَاءٍ، فَأُتِيَ بِقَدَحٍ رَحْرَاحٍ فِيهِ شَيْءٌ مِنْ ماءٍ، فَوَضَعَ أصابعَهُ فِيهِ . قَالَ أنسٌ: فَجَعلْتُ أنْظُرُ إِلَى الماءِ يَنْبُعُ مِنْ بَيْن أصَابِعِهِ، فَحَزَرْتُ مَنْ تَوضَّأ مَا بَيْنَ السَّبْعِينَ إِلَى الثَّمَانينَ .

وعن انس رضي الله عنه، قال: حضرت الصلاة فقام من كان قريب الدار الى اهله، وبقي قوم، فاتي رسول الله صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم بمخضب من حجارة، فصغر المخضب ان يبسط فيه كفه، فتوضا القوم كلهم . قالوا: كم كنتم ؟ قال: ثمانين وزيادة . متفق عليه، هذه رواية البخاري وفي رواية له ولمسلم: ان النبي صلى الله عليه وسلم دعا باناء من ماء، فاتي بقدح رحراح فيه شيء من ماء، فوضع اصابعه فيه . قال انس: فجعلت انظر الى الماء ينبع من بين اصابعه، فحزرت من توضا ما بين السبعين الى الثمانين .

(116) Chapter: Permissibility of Drinking Water from all Types of Clean Vessels Except Those of Gold and Silver


nas bin Malik (May Allah be pleased with him) reported:
Once the time for As-Salat (the prayer) approached. Those whose houses were near, went to their houses to perform Wudu' while some of the people remained with Messenger of Allah (ﷺ). A stone (containing some water) bowl was brought for him. It was too small for him to spread his hand over it. He performed his Wudu' and it (the water) sufficed for all the others also. Anas was asked: "How many of you were present there?" He said: "Eighty or more."


[Al-Bukhari and Muslim].

Another narration in Muslim is: The Prophet (PBUH) called for a vessel containing water. A wide shallow vessel with a little water in it was brought for him. He put his fingers in it. Anas says: "I kept looking at the water pouring from between his fingers. I estimated that the number of people who made their Wudu' with it was from seventy to eighty.''


Commentary: This Hadith mentions a miracle of Messenger of Allah (PBUH) and also provides for the use of a stoneware.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
রিয়াযুস স্বা-লিহীন (রিয়াদুস সালেহীন)
২/ পানাহারের আদব-কায়দা (كتاب أدب الطعام) The Book About the Etiquette of Eating

পরিচ্ছেদঃ ১১৬: পান-পাত্রের বিবরণ (সব ধরনের পাক পাত্রে পান করা জায়েজ। সোনা রুপার পাত্র ছাড়া সকল প্রকার পাক পবিত্র পাত্রে পান করা বৈধ। কোন ধরনের পাত্র বা হাত না ব্যবহার করে সরাসরি মুখ দিয়ে নদী বা ঝর্না ইত্যাদি থেকে পান করা বৈধ, সোনা রুপার পাত্রে পানাহার, ওজু ও অন্যান্য সব ধরনের ব্যবহার হারাম)

২/৭৭৯। আব্দুল্লাহ ইবনে যায়দ রাদিয়াল্লাহু ’আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ’নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একবার আমাদের নিকট এলেন। আমরা তাঁকে পিতলের একটি পাত্রে পানি দিলাম, তিনি (তা দিয়ে) ওযূ করলেন।’ (বুখারী) [1]

(116) - باب جواز الشرب من جميع الأواني الطاهرة غير الذهب والفضة وجواز الكرع - وهو الشرب بالفم من النهر وغيره- بغير إناء ولا يد وتحريم استعمال إناء الذهب والفضة في الشرب والأكل والطهارة وسائر وجوه الاستعمال

وَعَن عَبدِ اللهِ بنِ زَيدٍ رضي الله عنه، قَالَ: أتَانَا النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم فَأَخْرَجْنَا لَهُ مَاءً في تَوْرٍ مِنْ صُفْر فَتَوَضَّأَ. رواه البخاري

وعن عبد الله بن زيد رضي الله عنه، قال: اتانا النبي صلى الله عليه وسلم فاخرجنا له ماء في تور من صفر فتوضا. رواه البخاري

(116) Chapter: Permissibility of Drinking Water from all Types of Clean Vessels Except Those of Gold and Silver


'Abdullah bin Zaid (May Allah be pleased with him) reported:
The Prophet (ﷺ) visited us and we brought water for him in a brass vessel for his ablution and he performed ablution.

[Al- Bukhari].

Commentary: This Hadith tells us that brassware can be used for performing ablution as well as for other purposes.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
রিয়াযুস স্বা-লিহীন (রিয়াদুস সালেহীন)
২/ পানাহারের আদব-কায়দা (كتاب أدب الطعام) The Book About the Etiquette of Eating

পরিচ্ছেদঃ ১১৬: পান-পাত্রের বিবরণ (সব ধরনের পাক পাত্রে পান করা জায়েজ। সোনা রুপার পাত্র ছাড়া সকল প্রকার পাক পবিত্র পাত্রে পান করা বৈধ। কোন ধরনের পাত্র বা হাত না ব্যবহার করে সরাসরি মুখ দিয়ে নদী বা ঝর্না ইত্যাদি থেকে পান করা বৈধ, সোনা রুপার পাত্রে পানাহার, ওজু ও অন্যান্য সব ধরনের ব্যবহার হারাম)

৩/৭৮০। জাবের রাদিয়াল্লাহু ’আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জনৈক আনসারীর নিকট গেলেন। আর তাঁর সঙ্গে একজন সাহাবীও ছিলেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ’’যদি তোমার মশকে রাতের বাসী পানি থাকে, তাহলে নিয়ে এসো; নচেৎ সরাসরি পানিতে মুখ লাগিয়ে পান করে নেব।’’ (বুখারী) [1]

(116) - باب جواز الشرب من جميع الأواني الطاهرة غير الذهب والفضة وجواز الكرع - وهو الشرب بالفم من النهر وغيره- بغير إناء ولا يد وتحريم استعمال إناء الذهب والفضة في الشرب والأكل والطهارة وسائر وجوه الاستعمال

وَعَن جَابِرٍ رضي الله عنه: أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم دَخَلَ عَلَى رَجُلٍ مِن الأَنْصَارِ، وَمَعَهُ صَاحِبٌ لَهُ، فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم: «إنْ كَانَ عِنْدَكَ مَاءٌ بَاتَ هذِهِ اللَّيْلَةَ في شَنَّةٍ وَإلاَّ كَرَعْنَا». رواه البخاري

وعن جابر رضي الله عنه: ان رسول الله صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم دخل على رجل من الانصار، ومعه صاحب له، فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم: «ان كان عندك ماء بات هذه الليلة في شنة والا كرعنا». رواه البخاري

(116) Chapter: Permissibility of Drinking Water from all Types of Clean Vessels Except Those of Gold and Silver


Jabir (May Allah be pleased with him) reported:
Messenger of Allah (ﷺ) visited the house of a man of the Ansar with one of his Companions and said to him, "If you have some water in the water-skin left over from last night, give it to us for drinking; otherwise, we shall drink from some stream directly."

[Al- Bukhari].

Commentary: With reference to this Hadith, Imam An-Nawawi says that apart from drinking water from a vessel, one can also drink at a cistern or stream.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
রিয়াযুস স্বা-লিহীন (রিয়াদুস সালেহীন)
২/ পানাহারের আদব-কায়দা (كتاب أدب الطعام) The Book About the Etiquette of Eating

পরিচ্ছেদঃ ১১৬: পান-পাত্রের বিবরণ (সব ধরনের পাক পাত্রে পান করা জায়েজ। সোনা রুপার পাত্র ছাড়া সকল প্রকার পাক পবিত্র পাত্রে পান করা বৈধ। কোন ধরনের পাত্র বা হাত না ব্যবহার করে সরাসরি মুখ দিয়ে নদী বা ঝর্না ইত্যাদি থেকে পান করা বৈধ, সোনা রুপার পাত্রে পানাহার, ওজু ও অন্যান্য সব ধরনের ব্যবহার হারাম)

৪/৭৮১। হুযাইফা রাদিয়াল্লাহু ’আনহু হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে পাতলা ও মোটা রেশমী কাপড় পরতে ও সোনা-রূপার পাত্রে পান করতে নিষেধ করেছেন। আর তিনি বলেছেন, ’’তা হল তাদের (কাফেরদের) জন্য দুনিয়ায় এবং তোমাদের (মুসলিমদের) জন্য আখেরাতে।’’ (বুখারী ও মুসলিম) [1]

(116) - باب جواز الشرب من جميع الأواني الطاهرة غير الذهب والفضة وجواز الكرع - وهو الشرب بالفم من النهر وغيره- بغير إناء ولا يد وتحريم استعمال إناء الذهب والفضة في الشرب والأكل والطهارة وسائر وجوه الاستعمال

وَعَن حُذَيفَةَ رضي الله عنه، قَالَ: إنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم نَهَانَا عَنِ الحَرِيرِ، وَالدِّيبَاجِ، وَالشُّربِ فِي آنِيَةِ الذَّهَبِ وَالفِضَّةِ، وَقَالَ: «هِيَ لَهُمْ فِي الدُّنْيَا، وَهِيَ لَكُمْ فِي الآخِرَةِ ». متفقٌ عَلَيْهِ

وعن حذيفة رضي الله عنه، قال: ان النبي صلى الله عليه وسلم نهانا عن الحرير، والديباج، والشرب في انية الذهب والفضة، وقال: «هي لهم في الدنيا، وهي لكم في الاخرة ». متفق عليه

(116) Chapter: Permissibility of Drinking Water from all Types of Clean Vessels Except Those of Gold and Silver


Hudhaifah (May Allah be pleased with him) reported:
The Prophet (ﷺ) prohibited us from wearing brocade or silk and drinking out of gold or silver vessels and said, "These are meant for them (disbelievers) in this world and for you in the Hereafter."

[Al-Bukhari and Muslim].

Commentary: Silk clothes are forbidden to men but allowed to women. Yet, both sexes are forbidden to use utensils made of silver and gold. However, the orthodox `Ulama' say that women can use ornaments of silver and gold and that, it is advisable not to use them because many vices stem from their use and display.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
রিয়াযুস স্বা-লিহীন (রিয়াদুস সালেহীন)
২/ পানাহারের আদব-কায়দা (كتاب أدب الطعام) The Book About the Etiquette of Eating

পরিচ্ছেদঃ ১১৬: পান-পাত্রের বিবরণ (সব ধরনের পাক পাত্রে পান করা জায়েজ। সোনা রুপার পাত্র ছাড়া সকল প্রকার পাক পবিত্র পাত্রে পান করা বৈধ। কোন ধরনের পাত্র বা হাত না ব্যবহার করে সরাসরি মুখ দিয়ে নদী বা ঝর্না ইত্যাদি থেকে পান করা বৈধ, সোনা রুপার পাত্রে পানাহার, ওজু ও অন্যান্য সব ধরনের ব্যবহার হারাম)

৫/৭৮২। উম্মে সালামাহ্ রাদিয়াল্লাহু ‘’আনহা হতে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ’’যে ব্যক্তি রূপার পাত্রে পান করে, সে আসলে নিজ উদরে জাহান্নামের আগুন ঢক্‌ঢক্ করে পান করে।’’ (বুখারী)[1]

মুসলিমের অন্য এক বর্ণনায় আছে, ’’যে ব্যক্তি সোনা-রূপার পাত্রে পানাহার করে...।’’ তাঁর অন্য এক বর্ণনায় আছে, ’’যে ব্যক্তি সোনা অথবা রূপার পাত্রে পান করে, সে আসলে নিজ উদরে জাহান্নামের আগুন ঢক্‌ঢক্ করে পান করে।’’

(116) - باب جواز الشرب من جميع الأواني الطاهرة غير الذهب والفضة وجواز الكرع - وهو الشرب بالفم من النهر وغيره- بغير إناء ولا يد وتحريم استعمال إناء الذهب والفضة في الشرب والأكل والطهارة وسائر وجوه الاستعمال

وَعَن أُمِّ سَلَمَةَ رَضِيَ اللهُ عَنهَا: أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم قَالَ: اَلَّذِيْ يَشْرَبُ فِي آنِيَةِ الفِضَّةِ، إنَّمَا يُجَرْجِرُ في بَطْنِهِ نَارَ جَهَنَّمَ . متفقٌ عَلَيْهِ .
وفي رواية لمسلم: إنَّ الَّذِي يَأكُلُ أَوْ يَشْرَبُ في آنِيَةِ الفِضَّةِ وَالذَّهَبِ .
وفي رواية لَهُ: مَنْ شَرِبَ في إناءٍ مِنْ ذَهَبٍ أَوْ فِضَّةٍ، فَإنَّمَا يُجَرْجِرُ في بَطْنِهِ نَارَاً مِنْ جَهَنَّم

وعن ام سلمة رضي الله عنها: ان رسول الله صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم قال: الذي يشرب في انية الفضة، انما يجرجر في بطنه نار جهنم . متفق عليه . وفي رواية لمسلم: ان الذي ياكل او يشرب في انية الفضة والذهب . وفي رواية له: من شرب في اناء من ذهب او فضة، فانما يجرجر في بطنه نارا من جهنم

(116) Chapter: Permissibility of Drinking Water from all Types of Clean Vessels Except Those of Gold and Silver


Umm Salamah (May Allah be pleased with her) reported:
Messenger of Allah (ﷺ) said, "He who drinks from the vessel of silver kindles the Fire (of Hell) in his belly."

[Al-Bukhari and Muslim].

A narration in Muslim is: Messenger of Allah (ﷺ) said, "Surely, he who eats or drinks in gold and silver vessels fills his belly with Hell-fire."

Commentary: To use utensils of silver and gold involves extravagance. Moreover, it is a sign of pride and ostentatious lifestyle. Allah detests them both. On this count they are major sins, involving the danger of severe chastisement in Hell-fire.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ উম্মু সালামাহ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
রিয়াযুস স্বা-লিহীন (রিয়াদুস সালেহীন)
২/ পানাহারের আদব-কায়দা (كتاب أدب الطعام) The Book About the Etiquette of Eating
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৫ পর্যন্ত, সর্বমোট ৫ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে