পরিচ্ছেদঃ ৫. এ উম্মতের পরস্পরে ধ্বংস করার বিবরণ

৬৯৯৪। আবূ রাবী আল আতাকী ও কুতায়বা ইবনু সাঈদ (রহঃ) ... সাওবান (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ আল্লাহ সমস্ত পৃথিবীকে ভাজ করে আমার সামনে রেখে দিয়েছেন। অতঃপর আমি এর পূর্ব দিগন্ত হতে পশ্চিম দিগন্ত পর্যন্ত দেখে নিয়েছি। পৃথিবীর যে পরিমাণ অংশ গুটিয়ে আমার সম্মুখে রাখা হয়েছিল সে পর্যন্ত আমার উম্মাতের রাজত্ব পৌছবে। আমাকে লাল ও সাদা দুই ধনাগার দেয়া হয়েছে। আমি আমার উম্মাতের জন্য আমার প্রতিপালকের নিকট এ দুআ করেছি, যেন তিনি তাদেরকে সাধারণ দুর্ভিক্ষের দ্বারা ধ্বংস না করেন এবং যেন তিনি তাদের উপর নিজেদের ব্যতীত এমন কোন শত্রুকে চাপিয়ে না দেন যারা তাদের দলকে ভেঙ্গে টুক্বরা টুকরা করে দিবে।

এ কথা শুনে আমার প্রতিপালক বললেন, হে মুহাম্মদ! আমি যা সিদ্ধান্ত করি তা কখনো প্রতিহত হয় না। আমি তোমার দুআ কবুল করেছি। আমি তোমার উম্মাতকে সাধারণ দুর্ভিক্ষের দ্বারা ধ্বংস করবো না এবং তাদের উপর তাদের নিজেদের ব্যতীত অন্য এমন কোন শত্রুকে চাপিয়ে দেবো না যারা তাদের সমষ্টিকে বিক্ষিপ্ত ও ধ্বংস করতে সক্ষম হবে। যদিও বিভিন্ন প্রান্ত হতে লোক সমবেত হয়ে চেষ্টা করে না কেন। তবে মুসলিমগণ পরস্পর একে অপরকে ধ্বংস করবে এবং একে অপরকে বন্দী করবে।

باب هَلاَكُ هَذِهِ الأُمَّةِ بَعْضِهِمْ بِبَعْضٍ

حَدَّثَنَا أَبُو الرَّبِيعِ الْعَتَكِيُّ، وَقُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، كِلاَهُمَا عَنْ حَمَّادِ بْنِ زَيْدٍ، - وَاللَّفْظُ لِقُتَيْبَةَ - حَدَّثَنَا حَمَّادٌ، عَنْ أَيُّوبَ، عَنْ أَبِي قِلاَبَةَ، عَنْ أَبِي أَسْمَاءَ، عَنْ ثَوْبَانَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ إِنَّ اللَّهَ زَوَى لِيَ الأَرْضَ فَرَأَيْتُ مَشَارِقَهَا وَمَغَارِبَهَا وَإِنَّ أُمَّتِي سَيَبْلُغُ مُلْكُهَا مَا زُوِيَ لِي مِنْهَا وَأُعْطِيتُ الْكَنْزَيْنِ الأَحْمَرَ وَالأَبْيَضَ وَإِنِّي سَأَلْتُ رَبِّي لأُمَّتِي أَنْ لاَ يُهْلِكَهَا بِسَنَةٍ بِعَامَّةٍ وَأَنْ لاَ يُسَلِّطَ عَلَيْهِمْ عَدُوًّا مِنْ سِوَى أَنْفُسِهِمْ فَيَسْتَبِيحَ بَيْضَتَهُمْ وَإِنَّ رَبِّي قَالَ يَا مُحَمَّدُ إِنِّي إِذَا قَضَيْتُ قَضَاءً فَإِنَّهُ لاَ يُرَدُّ وَإِنِّي أَعْطَيْتُكَ لأُمَّتِكَ أَنْ لاَ أُهْلِكَهُمْ بِسَنَةٍ بِعَامَّةٍ وَأَنْ لاَ أُسَلِّطَ عَلَيْهِمْ عَدُوًّا مِنْ سِوَى أَنْفُسِهِمْ يَسْتَبِيحُ بَيْضَتَهُمْ وَلَوِ اجْتَمَعَ عَلَيْهِمْ مَنْ بِأَقْطَارِهَا - أَوْ قَالَ مَنْ بَيْنَ أَقْطَارِهَا - حَتَّى يَكُونَ بَعْضُهُمْ يُهْلِكُ بَعْضًا وَيَسْبِي بَعْضُهُمْ بَعْضًا ‏"‏ ‏.‏

حدثنا ابو الربيع العتكي، وقتيبة بن سعيد، كلاهما عن حماد بن زيد، - واللفظ لقتيبة - حدثنا حماد، عن ايوب، عن ابي قلابة، عن ابي اسماء، عن ثوبان، قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ ان الله زوى لي الارض فرايت مشارقها ومغاربها وان امتي سيبلغ ملكها ما زوي لي منها واعطيت الكنزين الاحمر والابيض واني سالت ربي لامتي ان لا يهلكها بسنة بعامة وان لا يسلط عليهم عدوا من سوى انفسهم فيستبيح بيضتهم وان ربي قال يا محمد اني اذا قضيت قضاء فانه لا يرد واني اعطيتك لامتك ان لا اهلكهم بسنة بعامة وان لا اسلط عليهم عدوا من سوى انفسهم يستبيح بيضتهم ولو اجتمع عليهم من باقطارها - او قال من بين اقطارها - حتى يكون بعضهم يهلك بعضا ويسبي بعضهم بعضا ‏"‏ ‏.‏


Thauban reported that Allah's Messenger (ﷺ) said:
Allah drew the ends of the world near one another for my sake. And I have seen its eastern and western ends. And the dominion of my Ummah would reach those ends which have been drawn near me and I have been granted the red and the white treasure and I begged my Lord for my Ummah that it should not be destroyed because of famine, nor be dominated by an enemy who is not amongst them to take their lives and destroy them root and branch, and my Lord said: Muhammad, whenever I make a decision, there is none to change it. I grant you for your Ummah that it would not be destroyed by famine and it would not be dominated by an enemy who would not be amongst it and would take their lives and destroy them root and branch even if all the people from the different parts of the world join hands together (for this purpose), but it would be from amongst them, viz. your Ummah, that some people would kill the others or imprison the others.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সাওবান (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৫৫/ ফিতনা সমূহ ও কিয়ামতের নিদর্শনাবলী (كتاب الفتن وأشراط الساعة) 55/ The Book of Tribulations and Portents of the Last Hour

পরিচ্ছেদঃ ৫. এ উম্মতের পরস্পরে ধ্বংস করার বিবরণ

৬৯৯৫। যুহায়র ইবনু হারব, ইসহাক ইবনু ইবরাহীম, মুহাম্মাদ ইবনু মুসান্না ও ইবনু বাশশার (রহঃ) ... সাওবান (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ পৃথিবীকে গুটিয়ে আল্লাহ তাআলা আমার সামনে পেশ করেছেন। আমি এর পূর্ব দিগন্ত হতে পশ্চিম দিগন্ত পর্যন্ত (দেখে নিয়েছি। আল্লাহ তায়ালা আমাকে লাল ও সাদা দুটি ধন-ভাণ্ডার দান করেছেন। অতঃপর কাতাদা (রহঃ) আইউবের সুত্রে আবূ কিলাবা (রহঃ) হতে বর্ণিত হাদীসের অনুরূপ বর্ণনা করেছেন।

باب هَلاَكُ هَذِهِ الأُمَّةِ بَعْضِهِمْ بِبَعْضٍ

وَحَدَّثَنِي زُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، وَإِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، وَمُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، وَابْنُ، بَشَّارٍ قَالَ إِسْحَاقُ أَخْبَرَنَا وَقَالَ الآخَرُونَ، حَدَّثَنَا مُعَاذُ بْنُ هِشَامٍ، حَدَّثَنِي أَبِي، عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ أَبِي قِلاَبَةَ، عَنْ أَبِي أَسْمَاءَ الرَّحَبِيِّ، عَنْ ثَوْبَانَ، أَنَّ نَبِيَّ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ إِنَّ اللَّهَ تَعَالَى زَوَى لِيَ الأَرْضَ حَتَّى رَأَيْتُ مَشَارِقَهَا وَمَغَارِبَهَا وَأَعْطَانِي الْكَنْزَيْنِ الأَحْمَرَ وَالأَبْيَضَ ‏"‏ ‏.‏ ثُمَّ ذَكَرَ نَحْوَ حَدِيثِ أَيُّوبَ عَنْ أَبِي قِلاَبَةَ ‏.‏

وحدثني زهير بن حرب، واسحاق بن ابراهيم، ومحمد بن المثنى، وابن، بشار قال اسحاق اخبرنا وقال الاخرون، حدثنا معاذ بن هشام، حدثني ابي، عن قتادة، عن ابي قلابة، عن ابي اسماء الرحبي، عن ثوبان، ان نبي الله صلى الله عليه وسلم قال ‏ "‏ ان الله تعالى زوى لي الارض حتى رايت مشارقها ومغاربها واعطاني الكنزين الاحمر والابيض ‏"‏ ‏.‏ ثم ذكر نحو حديث ايوب عن ابي قلابة ‏.‏


Thauban reported that Allah's Messenger (ﷺ) said. Verily, Allah drew the ends of the world near me until I saw its east and west, and He bestowed upon me two treasures, the red and the white. The rest of the hadith is the same.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সাওবান (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৫৫/ ফিতনা সমূহ ও কিয়ামতের নিদর্শনাবলী (كتاب الفتن وأشراط الساعة) 55/ The Book of Tribulations and Portents of the Last Hour

পরিচ্ছেদঃ ৫. এ উম্মতের পরস্পরে ধ্বংস করার বিবরণ

৬৯৯৬। আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বা (অন্য সনদে) ইবনু নুমায়র (রহঃ) ... সা’দ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (একদা) আলিয়া (মদীনার উঁচু অঞ্চল) হতে এসে বনূ মুআবিয়ায় অবস্থিত মসজিদের নিকট গেলেন। অতঃপর তিনি উক্ত মসজিদে প্রবেশ করে দুরাকআত সালাত আদায় করলেন। আমরাও তার সাথে সালাত আদায় করলাম। এ সময় তিনি তার প্রতিপালকের নিকট দীর্ঘ দুআ করলেন। এবং দু’আ শেষে আমাদের নিকট ফিরে বললেনঃ আমি আমার প্রতিপালকের নিকট তিনটি জিনিস কামনা করেছি। তন্মধ্যে তিনি আমাকে দুটি প্রদান করেছেন এবং একটি প্রদান করেননি।

আমি আমার প্রতিপালকের নিকট কামনা করেছিলাম, যেন তিনি আমার উম্মাতকে দুর্ভিক্ষের দ্বারা ধ্বংস না করেন। তিনি আমার এ দু’আ কবুল করেছেন। তাঁর নিকট এও প্রার্থনা করেছিলাম যে, তিনি যেন আমার উম্মাতকে পানিতে ডুবিয়ে ধ্বংস না করেন। তিনি আমার এ দু’আও কবুল করেছেন। আমি তাঁর নিকট এ মর্মেও দু’আ করেছিলাম যে, যেন মুসলিম পরস্পর একে অন্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত না হয়। তিনি আমার এ দুআ কবুল করেননি।

باب هَلاَكُ هَذِهِ الأُمَّةِ بَعْضِهِمْ بِبَعْضٍ

حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ نُمَيْرٍ، ح وَحَدَّثَنَا ابْنُ نُمَيْرٍ، - وَاللَّفْظُ لَهُ - حَدَّثَنَا أَبِي، حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ حَكِيمٍ، أَخْبَرَنِي عَامِرُ بْنُ سَعْدٍ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَقْبَلَ ذَاتَ يَوْمٍ مِنَ الْعَالِيَةِ حَتَّى إِذَا مَرَّ بِمَسْجِدِ بَنِي مُعَاوِيَةَ دَخَلَ فَرَكَعَ فِيهِ رَكْعَتَيْنِ وَصَلَّيْنَا مَعَهُ وَدَعَا رَبَّهُ طَوِيلاً ثُمَّ انْصَرَفَ إِلَيْنَا فَقَالَ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ سَأَلْتُ رَبِّي ثَلاَثًا فَأَعْطَانِي ثِنْتَيْنِ وَمَنَعَنِي وَاحِدَةً سَأَلْتُ رَبِّي أَنْ لاَ يُهْلِكَ أُمَّتِي بِالسَّنَةِ فَأَعْطَانِيهَا وَسَأَلْتُهُ أَنْ لاَ يُهْلِكَ أُمَّتِي بِالْغَرَقِ فَأَعْطَانِيهَا وَسَأَلْتُهُ أَنْ لاَ يَجْعَلَ بَأْسَهُمْ بَيْنَهُمْ فَمَنَعَنِيهَا ‏"‏ ‏.‏

حدثنا ابو بكر بن ابي شيبة، حدثنا عبد الله بن نمير، ح وحدثنا ابن نمير، - واللفظ له - حدثنا ابي، حدثنا عثمان بن حكيم، اخبرني عامر بن سعد، عن ابيه، ان رسول الله صلى الله عليه وسلم اقبل ذات يوم من العالية حتى اذا مر بمسجد بني معاوية دخل فركع فيه ركعتين وصلينا معه ودعا ربه طويلا ثم انصرف الينا فقال صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ سالت ربي ثلاثا فاعطاني ثنتين ومنعني واحدة سالت ربي ان لا يهلك امتي بالسنة فاعطانيها وسالته ان لا يهلك امتي بالغرق فاعطانيها وسالته ان لا يجعل باسهم بينهم فمنعنيها ‏"‏ ‏.‏


'Amir b. Sa'd reported on the authority of his father that one day Allah's Messenger (ﷺ) came from a high, land. He passed by the mosque of Banu Mu'awiya, went in and observed two rak'ahs there and we also observed prayer along with him and he made a long supplication to his Lord. He then came to us and said:
I asked my Lord three things and He has granted me two but has withheld one. I begged my Lord that my Ummah should not be destroyed because of famine and He granted me this. And I begged my Lord that my Ummah should not be destroyed by drowning (by deluge) and He granted me this. And I begged my Lord that there should be no bloodshed among the people of my Ummah, but He did not grant it.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৫৫/ ফিতনা সমূহ ও কিয়ামতের নিদর্শনাবলী (كتاب الفتن وأشراط الساعة) 55/ The Book of Tribulations and Portents of the Last Hour

পরিচ্ছেদঃ ৫. এ উম্মতের পরস্পরে ধ্বংস করার বিবরণ

৬৯৯৭। ইবনু আবূ উমার (রহঃ) ... সা’দ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি সাহাবীদের একটি দলের মাঝে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে কোথাও থেকে আসলেন। অতঃপর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বনূ মুআবিয়ায় অবস্থিত মসজিদের নিকট গেলেন। ...... অতঃপর তিনি ইবনু নূমায়রের অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন।

باب هَلاَكُ هَذِهِ الأُمَّةِ بَعْضِهِمْ بِبَعْضٍ

وَحَدَّثَنَاهُ ابْنُ أَبِي عُمَرَ، حَدَّثَنَا مَرْوَانُ بْنُ مُعَاوِيَةَ، حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ حَكِيمٍ الأَنْصَارِيُّ، أَخْبَرَنِي عَامِرُ بْنُ سَعْدٍ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّهُ أَقْبَلَ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي طَائِفَةٍ مِنْ أَصْحَابِهِ فَمَرَّ بِمَسْجِدِ بَنِي مُعَاوِيَةَ ‏.‏ بِمِثْلِ حَدِيثِ ابْنِ نُمَيْرٍ ‏.‏

وحدثناه ابن ابي عمر، حدثنا مروان بن معاوية، حدثنا عثمان بن حكيم الانصاري، اخبرني عامر بن سعد، عن ابيه، انه اقبل مع رسول الله صلى الله عليه وسلم في طاىفة من اصحابه فمر بمسجد بني معاوية ‏.‏ بمثل حديث ابن نمير ‏.‏


Amir b. Sa'd reported on the authority of his father that Allah's Messenger (ﷺ) came with a group of his Companions and he passed by the mosque of Banu Mu'awiya. The rest of the hadith is the same.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৫৫/ ফিতনা সমূহ ও কিয়ামতের নিদর্শনাবলী (كتاب الفتن وأشراط الساعة) 55/ The Book of Tribulations and Portents of the Last Hour

পরিচ্ছেদঃ ৫. এ উম্মতের পরস্পরে ধ্বংস করার বিবরণ

৬৯৯৮। হারামালা ইবনু ইয়াহইয়া তুজিবী (রহঃ) ... আবূ ইদরীস খাওলানী (রহঃ) থেকে বর্ণিত। হুযায়ফা ইবনু ইয়ামান (রাঃ) বলেন, আমার ও কিয়ামত সংঘটিত হবার সময়কালের মাঝে ঘটমান ফিতনা সম্পর্কে আমি সর্বাধিক জ্ঞাত। বস্তুত বিষয়টি এমন নয় যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অন্যদের নিকট বর্ণনা না করে কেবল আমার নিকটই এ বিষয়টি বর্ণনা করেছেন। তবে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর এক মজলিসে আমি ছিলাম। এতে তিনি ফিতনা সম্পর্কে বর্ণনা করছিলেন এবং গুনে গুনে বর্ণনা করছিলেন। এগুলোর তিনটি এমন, যা কোন কিছুকেই অব্যাহতি দিবে না। এর কতেকটি গ্রীষ্মের (ঝাঞ্ঝা) বায়ুর ন্যায়। আবার কতেকটি ছোট এবং কয়েকটি বড়। হুযায়ফা (রাঃ) বলেন, মজলিসে উপস্থিত লোকদের আমি ব্যতীত অন্য সকলেই এ পৃথিবী হতে চির বিদায় গ্রহণ করেছেন।

باب هَلاَكُ هَذِهِ الأُمَّةِ بَعْضِهِمْ بِبَعْضٍ

حَدَّثَنِي حَرْمَلَةُ بْنُ يَحْيَى التُّجِيبِيُّ، أَخْبَرَنَا ابْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي يُونُسُ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، أَنَّ أَبَا إِدْرِيسَ الْخَوْلاَنِيَّ، كَانَ يَقُولُ قَالَ حُذَيْفَةُ بْنُ الْيَمَانِ وَاللَّهِ إِنِّي لأَعْلَمُ النَّاسِ بِكُلِّ فِتْنَةٍ هِيَ كَائِنَةٌ فِيمَا بَيْنِي وَبَيْنَ السَّاعَةِ وَمَا بِي إِلاَّ أَنْ يَكُونَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَسَرَّ إِلَىَّ فِي ذَلِكَ شَيْئًا لَمْ يُحَدِّثْهُ غَيْرِي وَلَكِنْ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ وَهُوَ يُحَدِّثُ مَجْلِسًا أَنَا فِيهِ عَنِ الْفِتَنِ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَهُوَ يَعُدُّ الْفِتَنَ ‏ "‏ مِنْهُنَّ ثَلاَثٌ لاَ يَكَدْنَ يَذَرْنَ شَيْئًا وَمِنْهُنَّ فِتَنٌ كَرِيَاحِ الصَّيْفِ مِنْهَا صِغَارٌ وَمِنْهَا كِبَارٌ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ حُذَيْفَةُ فَذَهَبَ أُولَئِكَ الرَّهْطُ كُلُّهُمْ غَيْرِي ‏.‏

حدثني حرملة بن يحيى التجيبي، اخبرنا ابن وهب، اخبرني يونس، عن ابن شهاب، ان ابا ادريس الخولاني، كان يقول قال حذيفة بن اليمان والله اني لاعلم الناس بكل فتنة هي كاىنة فيما بيني وبين الساعة وما بي الا ان يكون رسول الله صلى الله عليه وسلم اسر الى في ذلك شيىا لم يحدثه غيري ولكن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال وهو يحدث مجلسا انا فيه عن الفتن فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم وهو يعد الفتن ‏ "‏ منهن ثلاث لا يكدن يذرن شيىا ومنهن فتن كرياح الصيف منها صغار ومنها كبار ‏"‏ ‏.‏ قال حذيفة فذهب اولىك الرهط كلهم غيري ‏.‏


Hudhaifa b. al-Yaman reported:
By Allah, I have the best knowledge amongst people about every turmoil which is going to appear in the period intervening me and the Last Hour; and it is not for the fact that Allah's Messenger (ﷺ) told me something confidentially pertaining to it and he did not tell anybody else about it, but it is because of the fact that I was present in the assembly in which he had been describing the turmoil. and he especially made a mention of three turmoils which would not spare anything and amongst these there would be turmoils like storms in the hot season. Some of them would be violent and some of them would be comparatively mild. Hudhaifa said: All (who were present) except I have gone (to the next world).


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৫৫/ ফিতনা সমূহ ও কিয়ামতের নিদর্শনাবলী (كتاب الفتن وأشراط الساعة) 55/ The Book of Tribulations and Portents of the Last Hour

পরিচ্ছেদঃ ৫. এ উম্মতের পরস্পরে ধ্বংস করার বিবরণ

৬৯৯৯। উসমান ইবনু আবূ শায়বা ও ইসহাক ইবনু ইবরাহীম (রহঃ) ... হুযায়ফা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের মাঝে দণ্ডায়মান হয়ে কিয়ামত পর্যন্ত ঘটমান সমস্ত ফিতনার কথাই বর্ণনা করলেন। অতঃপর যে স্মরণ রাখবার সে স্মরণ রাখল এবং যে ভুলে যাবার সে ভুলে গেল। তিনি বলেন, আমার এই সাথীগণ জানেন যে, এর কতিপয় বিষয় এমন আছে, যা আমি ভুলে গিয়েছি। কিন্তু তা সংঘটিত হতে দেখে আমার তা পূনরায় স্মরণ হয়ে যায়। বিষয়টি ঠিক তদ্রুপ যেমন এক ব্যক্তি কোন ব্যক্তির চেহারা দেখে, অতঃপর সে তার থেকে অদৃশ্য হয়ে যাবার পর পুনরায় দেখে সে তাকে চিনে নেয়।

باب هَلاَكُ هَذِهِ الأُمَّةِ بَعْضِهِمْ بِبَعْضٍ

وَحَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، وَإِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، قَالَ عُثْمَانُ حَدَّثَنَا وَقَالَ، إِسْحَاقُ أَخْبَرَنَا جَرِيرٌ، عَنِ الأَعْمَشِ، عَنْ شَقِيقٍ، عَنْ حُذَيْفَةَ، قَالَ قَامَ فِينَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مَقَامًا مَا تَرَكَ شَيْئًا يَكُونُ فِي مَقَامِهِ ذَلِكَ إِلَى قِيَامِ السَّاعَةِ إِلاَّ حَدَّثَ بِهِ حَفِظَهُ مَنْ حَفِظَهُ وَنَسِيَهُ مَنْ نَسِيَهُ قَدْ عَلِمَهُ أَصْحَابِي هَؤُلاَءِ وَإِنَّهُ لَيَكُونُ مِنْهُ الشَّىْءُ قَدْ نَسِيتُهُ فَأَرَاهُ فَأَذْكُرُهُ كَمَا يَذْكُرُ الرَّجُلُ وَجْهَ الرَّجُلِ إِذَا غَابَ عَنْهُ ثُمَّ إِذَا رَآهُ عَرَفَهُ ‏.‏

وحدثنا عثمان بن ابي شيبة، واسحاق بن ابراهيم، قال عثمان حدثنا وقال، اسحاق اخبرنا جرير، عن الاعمش، عن شقيق، عن حذيفة، قال قام فينا رسول الله صلى الله عليه وسلم مقاما ما ترك شيىا يكون في مقامه ذلك الى قيام الساعة الا حدث به حفظه من حفظه ونسيه من نسيه قد علمه اصحابي هولاء وانه ليكون منه الشىء قد نسيته فاراه فاذكره كما يذكر الرجل وجه الرجل اذا غاب عنه ثم اذا راه عرفه ‏.‏


Hudhaifa reported that Allah's Messenger (ﷺ) stood before us one day and he did not leave anything unsaid (that he had to say) at that very spot which would happen (in the shape of turmoil) up to the Last Hour. Those who had to remember them preserved them in their minds and those who could not remember them forgot them. My friends knew them and there are certain things which slip out of my mind, but I recapitulate them when anyone makes a mention of them just as a person is lost from one's mind but is recalled to him on seeing his face.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৫৫/ ফিতনা সমূহ ও কিয়ামতের নিদর্শনাবলী (كتاب الفتن وأشراط الساعة) 55/ The Book of Tribulations and Portents of the Last Hour

পরিচ্ছেদঃ ৫. এ উম্মতের পরস্পরে ধ্বংস করার বিবরণ

৭০০০। আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বা (রহঃ) ... আ’মাশ (রহঃ) থেকে এ সনদে وَنَسِيَهُ مَنْ نَسِيَهُ পর্যন্ত অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন। হাদীসের পরবর্তী অংশটি সুফিয়ান (রহঃ) উল্লেখ করেননি।

باب هَلاَكُ هَذِهِ الأُمَّةِ بَعْضِهِمْ بِبَعْضٍ

وَحَدَّثَنَاهُ أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، عَنْ سُفْيَانَ، عَنِ الأَعْمَشِ، بِهَذَا الإِسْنَادِ إِلَى قَوْلِهِ وَنَسِيَهُ مَنْ نَسِيَهُ ‏.‏ وَلَمْ يَذْكُرْ مَا بَعْدَهُ ‏.‏

وحدثناه ابو بكر بن ابي شيبة، حدثنا وكيع، عن سفيان، عن الاعمش، بهذا الاسناد الى قوله ونسيه من نسيه ‏.‏ ولم يذكر ما بعده ‏.‏


This hadith has been narrated on the authority of A'mash with the same chain of transmitters up to the words:
And he forgot who had to forget that and. he did not make a mention of what follows after this.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আ‘মাশ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৫৫/ ফিতনা সমূহ ও কিয়ামতের নিদর্শনাবলী (كتاب الفتن وأشراط الساعة) 55/ The Book of Tribulations and Portents of the Last Hour

পরিচ্ছেদঃ ৫. এ উম্মতের পরস্পরে ধ্বংস করার বিবরণ

৭০০১। মুহাম্মাদ ইবনু বাশশার (অন্য সনদে) আবূ বকর ইবনু নাফি (রহঃ) ... হুযায়ফা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, কিয়ামত পর্যন্ত ঘটমান সমুদয় ফিতনা সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে সংবাদ দিয়েছেন। ফিতনা সংক্রান্ত সমুদয় বিষয় সম্পর্কে আমি তাকে প্রশ্ন করেছি। তবে মদীনাবাসীকে কিসে মদীনা হতে বের করবে এ বিষয়ে আমি তাঁকে জিজ্ঞেস করিনি।

باب هَلاَكُ هَذِهِ الأُمَّةِ بَعْضِهِمْ بِبَعْضٍ

وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، ح وَحَدَّثَنِي أَبُو بَكْرِ، بْنُ نَافِعٍ حَدَّثَنَا غُنْدَرٌ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ عَدِيِّ بْنِ ثَابِتٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ يَزِيدَ، عَنْ حُذَيْفَةَ، أَنَّهُ قَالَ أَخْبَرَنِي رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم بِمَا هُوَ كَائِنٌ إِلَى أَنْ تَقُومَ السَّاعَةُ فَمَا مِنْهُ شَىْءٌ إِلاَّ قَدْ سَأَلْتُهُ إِلاَّ أَنِّي لَمْ أَسْأَلْهُ مَا يُخْرِجُ أَهْلَ الْمَدِينَةِ مِنَ الْمَدِينَةِ

وحدثنا محمد بن بشار، حدثنا محمد بن جعفر، حدثنا شعبة، ح وحدثني ابو بكر، بن نافع حدثنا غندر، حدثنا شعبة، عن عدي بن ثابت، عن عبد الله بن يزيد، عن حذيفة، انه قال اخبرني رسول الله صلى الله عليه وسلم بما هو كاىن الى ان تقوم الساعة فما منه شىء الا قد سالته الا اني لم اساله ما يخرج اهل المدينة من المدينة


Hudhaifa reported:
Allah's Messenger (ﷺ) informed me of what is going to happen before the approach of the Last Hour. And there is nothing that I did not ask him in this connection except this that I did not ask him as to what would turn the people of Medina out from Medina.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৫৫/ ফিতনা সমূহ ও কিয়ামতের নিদর্শনাবলী (كتاب الفتن وأشراط الساعة) 55/ The Book of Tribulations and Portents of the Last Hour

পরিচ্ছেদঃ ৫. এ উম্মতের পরস্পরে ধ্বংস করার বিবরণ

৭০০২। মুহাম্মদ ইবনু মুসান্না (রহঃ) ... শু’বা (রহঃ) থেকে এ সনদে অনুরূপ হাদীস বর্ণিত আছে।

باب هَلاَكُ هَذِهِ الأُمَّةِ بَعْضِهِمْ بِبَعْضٍ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنِي وَهْبُ بْنُ جَرِيرٍ، أَخْبَرَنَا شُعْبَةُ، بِهَذَا الإِسْنَادِ نَحْوَهُ ‏.‏

حدثنا محمد بن المثنى، حدثني وهب بن جرير، اخبرنا شعبة، بهذا الاسناد نحوه ‏.‏


This hadith has been narrated on the authority of Shu'ba with the same chain of transmitters.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ শু'বা (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৫৫/ ফিতনা সমূহ ও কিয়ামতের নিদর্শনাবলী (كتاب الفتن وأشراط الساعة) 55/ The Book of Tribulations and Portents of the Last Hour

পরিচ্ছেদঃ ৫. এ উম্মতের পরস্পরে ধ্বংস করার বিবরণ

৭০০৩। ইয়াকুব ইবনু ইবরাহীম দাওরাকী ও হাজ্জাজ ইবনু শাঈর (রহঃ) ... আবূ যায়দ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে নিয়ে ফজরের সালাত আদায় করলেন। অতঃপর মিম্বরে আরোহণ করে খুতবা দিলেন। অবশেষে যুহরের সালাতের সময় হল। তিনি মিম্বর হতে অবতরণ করে সালাত আদায় করলেন। এরপর আবার মিম্বরে আরোহণ করতঃ তিনি খুতবা দিলেন। এবার আসরের সালাতের সময় হল। তিনি মিম্বর থেকে অবতরণ করে সালাত আদায় করে পূনরায় মিম্বরে আরোহণ করলেন এবং আমাদেরকে লক্ষ্য করে খুৎবা দিতে দিতে সূর্য অস্তমিত হল। এ খুতবায় তিনি আমাদেরকে যা হয়েছে এবং যা হবে ইত্যাকার বিষয়ে সংবাদ দিলেন। অতঃপর তিনি বলেন, যে ব্যক্তি এ কথাগুলো সর্বাধিক স্মরণ রেখেছেন আমাদের মাঝে এ বিষয়ে তিনি সর্বাধিক জ্ঞাত।

باب هَلاَكُ هَذِهِ الأُمَّةِ بَعْضِهِمْ بِبَعْضٍ

وَحَدَّثَنِي يَعْقُوبُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ الدَّوْرَقِيُّ، وَحَجَّاجُ بْنُ الشَّاعِرِ، جَمِيعًا عَنْ أَبِي عَاصِمٍ، - قَالَ حَجَّاجٌ حَدَّثَنَا أَبُو عَاصِمٍ، - أَخْبَرَنَا عَزْرَةُ بْنُ ثَابِتٍ، أَخْبَرَنَا عِلْبَاءُ بْنُ أَحْمَرَ، حَدَّثَنِي أَبُو زَيْدٍ، - يَعْنِي عَمْرَو بْنَ أَخْطَبَ - قَالَ صَلَّى بِنَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم الْفَجْرَ وَصَعِدَ الْمِنْبَرَ فَخَطَبَنَا حَتَّى حَضَرَتِ الظُّهْرُ فَنَزَلَ فَصَلَّى ثُمَّ صَعِدَ الْمِنْبَرَ فَخَطَبَنَا حَتَّى حَضَرَتِ الْعَصْرُ ثُمَّ نَزَلَ فَصَلَّى ثُمَّ صَعِدَ الْمِنْبَرَ فَخَطَبَنَا حَتَّى غَرَبَتِ الشَّمْسُ فَأَخْبَرَنَا بِمَا كَانَ وَبِمَا هُوَ كَائِنٌ فَأَعْلَمُنَا أَحْفَظُنَا ‏.‏

وحدثني يعقوب بن ابراهيم الدورقي، وحجاج بن الشاعر، جميعا عن ابي عاصم، - قال حجاج حدثنا ابو عاصم، - اخبرنا عزرة بن ثابت، اخبرنا علباء بن احمر، حدثني ابو زيد، - يعني عمرو بن اخطب - قال صلى بنا رسول الله صلى الله عليه وسلم الفجر وصعد المنبر فخطبنا حتى حضرت الظهر فنزل فصلى ثم صعد المنبر فخطبنا حتى حضرت العصر ثم نزل فصلى ثم صعد المنبر فخطبنا حتى غربت الشمس فاخبرنا بما كان وبما هو كاىن فاعلمنا احفظنا ‏.‏


Abu Zaid (viz. Amr b. Akhtab) reported:
Allah's Messenger (ﷺ) led us in the dawn prayer and then mounted the pulpit and addressed us until it was (time for the) noon prayer. He then came down the pulpit and observed prayer and then again mounted the pulpit and again addressed us until it was time for the 'Asr prayer. He then again came down and observed the prayer and again mounted the pulpit and addressed us until the sun was set and he informed (about) everything (pertaining to turmoil) that lay hidden in the past and what lies in (the womb) of) the future and the most learned amongst us is one who remembers them well.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৫৫/ ফিতনা সমূহ ও কিয়ামতের নিদর্শনাবলী (كتاب الفتن وأشراط الساعة) 55/ The Book of Tribulations and Portents of the Last Hour
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ১০ পর্যন্ত, সর্বমোট ১০ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে