১৩।

وَالصَّافَّاتِ صَفًّا، فَالزَّاجِرَاتِ زَجْرًا، فَالتَّالِيَاتِ ذِكْرًا، إِنَّ إِلَٰهَكُمْ لَوَاحِدٌ، رَبُّ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَمَا بَيْنَهُمَا وَرَبُّ الْمَشَارِقِ، إِنَّا زَيَّنَّا السَّمَاءَ الدُّنْيَا بِزِينَةٍ الْكَوَاكِبِ، وَحِفْظًا مِنْ كُلِّ شَيْطَانٍ مَارِدٍ، لَا يَسَّمَّعُونَ إِلَى الْمَلَإِ الْأَعْلَىٰ وَيُقْذَفُونَ مِنْ كُلِّ جَانِبٍ، دُحُورًا وَلَهُمْ عَذَابٌ وَاصِبٌ، إِلَّا مَنْ خَطِفَ الْخَطْفَةَ فَأَتْبَعَهُ شِهَابٌ ثَاقِبٌ

অর্থঃ “শপথ তাদের যারা (ফেরেশতাগণ) সারিবদ্ধভাবে দন্ডায়মান। ও যারা কঠোর পরিচালক (মেঘমালার)। এবং যারা কুরআন আবৃত্তিতে রত। নিশ্চয়ই তোমাদের মা’বুদ এক। যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এতোদুভয়ের অন্তর্বর্তী সব কিছুর প্রতিপালক এবং প্রতিপালক সকল উদয় স্থলের। আমি পৃথিবীর আকাশকে নক্ষত্ররাজির শোভা দ্বারা সুশোভিত করেছি এবং রক্ষা করেছি প্রত্যেক বিদ্রোহী শয়তান হতে। ফলে, তারা উর্ধ্ব জগতের কিছু শ্রবণ করতে পারে না এবং তাদের প্রতি (জ্বলন্ত তারকা) নিক্ষিপ্ত হয় সকল দিক হতে-বিতাড়নের জন্যে এবং তাদের জন্যে আছে অবিরাম শাস্তি। তবে কেউ হঠাৎ ছো মেরে কিছু শুনে ফেললে জ্বলন্ত উল্কাপিন্ড তাদের পশ্চাদ্ধাবন করে।" (সূরা সাফফাত ১-১০)