১২. জামা‘আতের প্রথম সারিতে অথবা যে কোনো সারির ডান দিকে সালাত পড়ায় কিংবা জামা‘আতে একে অপরের সাথে মিলে মিলে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়ানোয় অনেকগুলো ফযীলত রয়েছে। যা নিম্নরূপ:

ক. জামা‘আতের প্রথম সারি সম্মানিত ফিরিশতাগণের সারির সাথে তুলনীয়।

উবাই ইবন কা‘ব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«وَإِنَّ الصَّفَّ الْأَوَّلَ عَلَى مِثْلِ صَفِّ الْـمَلَائِكَةِ وَلَوْ عَلِمْتُمْ مَا فَضِيْلَتُهُ لَابْتَدَرْتُمُوهُ

“সালাত আদায়কারীদের প্রথম সারি ফিরিশতাগণের সারির ন্যায়। তোমরা যদি জানতে প্রথম সারিতে সালাত আদায়ের কী ফযীলত রয়েছে তাহলে তোমরা খুব দ্রুত সেখানে অবস্থান করতে।[1]

জাবির ইবন সামুরাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«أَلَا تَصُفُّونَ كَمَا تَصُفُّ الْـمَلَائِكَةُ عِنْدَ رَبِّهَا ؟! فَقُلْنَا يَا رَسُولَ اللَّهِ : وَكَيْفَ تَصُفُّ الْـمَلَائِكَةُ عِنْدَ رَبِّهَا ؟ قَالَ : يُتِمُّونَ الصُّفُوفَ الْأُوَلَ وَيَتَرَاصُّونَ فِي الصَّفِّ».

“তোমরা কি সারিবদ্ধ হবে না যেমনিভাবে সারিবদ্ধ হোন ফিরিশতাগণ তাদের প্রভুর নিকটে। আমরা বললাম: হে আল্লাহর রাসূল! ফিরিশতাগণ কি ভাবে তাদের প্রভুর নিকট সারিবদ্ধ হোন? তিনি বললেন: তারা প্রথম সারিগুলো পুরো করে নেন এবং সারিতে সোজা হয়ে একে অপরের সাথে লেগে লেগে দাঁড়ান”।[2]

খ. প্রথম সারিতে সালাত পড়ায় এতো বেশি সাওয়াব রয়েছে তা যদি সবাই জানতে পারতো তাহলে তাতে জায়গা পাওয়ার জন্য লটারি দেওয়া ছাড়া আর কোনো গত্যন্তর থাকতো না।

আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«لَوْ يَعْلَمُ النَّاسُ مَا فِي النِّدَاءِ وَالصَّفِّ الْأَوَّلِ ثُمَّ لَمْ يَجِدُوا إِلَّا أَنْ يَسْتَهِمُوْا عَلَيْهِ لَاسْتَهَمُوا وَلَوْ يَعْلَمُونَ مَا فِي التَّهْجِيرِ لَاسْتَبَقُوا إِلَيْهِ وَلَوْ يَعْلَمُونَ مَا فِي الْعَتَمَةِ وَالصُّبْحِ لَأَتَوْهُمَا وَلَوْ حَبْوًا».

“আযান ও প্রথম সারিতে সালাত পড়ায় এতো বেশি সাওয়াব রয়েছে তা যদি মানুষ জানতে পারতো অতঃপর তা পাওয়ার জন্য লটারি দেওয়া ছাড়া আর কোনো গত্যন্তর না থাকতো তাহলে তারা তা পাওয়ার জন্য অবশ্যই লটারি দেওয়ারই আয়োজন করতো। আর যদি তারা জানতো তড়িঘড়ি সালাত আদায় করতে আসায় কি সাওয়াব রয়েছে তাহলে তারা তা পড়ার জন্য দ্রুত মসজিদের দিকে ছুটে আসতো। আর যদি তারা জানতো ইশা ও ফজরের সালাত জামা‘আতে পড়ায় কি সাওয়াব রয়েছে তাহলে তারা তা পড়ার জন্য হামাগুড়ি দিয়ে হলেও মসজিদে উপস্থিত হতো”।[3]

গ. জামা‘আতের প্রথম সারি সর্বোত্তম সারি।

আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«خَيْرُ صُفُوفِ الرِّجَالِ أَوَّلُهَا وَشَرُّهَا آخِرُهَا وَخَيْرُ صُفُوفِ النِّسَاءِ آخِرُهَا وَشَرُّهَا أَوَّلُهَا».

“পুরুষদের সর্বোত্তম সারি হচ্ছে তাদের সর্বপ্রথম সারি। আর তাদের সর্বনিকৃষ্ট সারি হচ্ছে তাদের সর্বশেষ সারি। তেমনিভাবে মহিলাদের সর্বোত্তম সারি হচ্ছে তাদের সর্বশেষ সারি। আর তাদের সর্বনিকৃষ্ট সারি হচ্ছে তাদের সর্বপ্রথম সারি”।

ঘ. আল্লাহ তা‘আলা নিজ ফিরিশতাগণের নিকট জামা‘আতের প্রথম সারিগুলোতে সালাত পড়ুয়াদের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং তাঁর ফিরিশতাগণও তাদের জন্য আল্লাহ তা‘আলার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা ও দো‘আ করেন। তবে এ ক্ষেত্রে প্রথম সারির সালাত পড়ুয়াদের ভাগটুকু একটু বড়ো।

আবু উমামাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«إِنَّ اللَّهَ وَمَلَائِكَتَهُ يُصَلُّونَ عَلَى الصَّفِّ الْأَوَّلِ، قَالُـوا: يَا رَسُولَ اللَّهِ! وَعَلَى الثَّانِيْ؟ قَالَ: إِنَّ اللَّهَ وَمَلَائِكَتَهُ يُصَلُّونَ عَلَى الصَّفِّ الْأَوَّلِ، قَالُوا: يَا رَسُولَ اللَّهِ! وَعَلَى الثَّانِيْ؟ قَالَ: وَعَلَى الثَّانِيْ».

“নিশ্চয় আল্লাহ তা‘আলা নিজ ফিরিশতাগণের নিকট প্রথম সারিতে সালাত পড়ুয়াদের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং তাঁর ফিরিশতাগণও তাদের জন্য আল্লাহ তা‘আলার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা ও দো‘আ করেন। সাহাবীগণ বললেন: হে আল্লাহর রাসূল! দ্বিতীয় সারির সালাত পড়ুয়াদের মর্যাদাও কি একই রকম? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: নিশ্চয় আল্লাহ তা‘আলা নিজ ফিরিশতাগণের নিকট প্রথম সারিতে সালাত পড়ুয়াদের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং তাঁর ফিরিশতাগণও তাদের জন্য আল্লাহ তা‘আলার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা ও দো‘আ করেন। সাহাবীগণ বললেন: হে আল্লাহর রাসূল! দ্বিতীয় সারির সালাত পড়ুয়াদের মর্যাদাও কি একই রকম? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: হ্যাঁ। দ্বিতীয় সারির সালাত পড়ুয়াদের মর্যাদাও একই রকম।[4]

বারা ইবন আযিব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«إِنَّ اللَّهَ وَمَلَائِكَتَهُ يُصَلُّونَ عَلَى الصَّفِّ الْأَوَّلِ أَوْ الصُّفُوفِ الْاُولَى».

“নিশ্চয় আল্লাহ তা‘আলা নিজ ফিরিশতাগণের নিকট প্রথম সারি কিংবা প্রথম সারিগুলোতে সালাত পড়ুয়াদের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং তাঁর ফিরিশতাগণও তাদের জন্য আল্লাহ তা‘আলার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা ও দো‘আ করেন”।[5]

বারা ইবন আযিব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে আরো বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«إِنَّ اللَّهَ وَمَلَائِكَتَهُ يُصَلُّونَ عَلَى الصُّفُوفِ الْـمُتَقَدِّمَةِ».

“নিশ্চয় আল্লাহ তা‘আলা নিজ ফিরিশতাগণের নিকট আগের সারিগুলোতে সালাত পড়ুয়াদের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং তাঁর ফিরিশতাগণও তাদের জন্য আল্লাহ তা‘আলার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা ও দো‘আ করেন”।[6]

ঙ. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামপ্রথম সারিতে সালাত পড়ুয়াদের জন্য আল্লাহ তা‘আলার নিকট তিন তিন বার ক্ষমা প্রার্থনা ও দো‘আ করেন। আর দ্বিতীয় সারিতে সালাত পড়ুয়াদের জন্য শুধুমাত্র এক বার।

ইরবায ইবন সারিয়াহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে আরো বর্ণিত তিনি বলেন:

«كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُصَلِّي عَلَى الصَّفِّ الْأَوَّلِ ثَلَاثًا وَعَلَى الثَّانِي وَاحِدَةً».

“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রথম সারিতে সালাত পড়ুয়াদের জন্য আল্লাহ তা‘আলার নিকট তিন তিন বার ক্ষমা প্রার্থনা ও দো‘আ করতেন। আর দ্বিতীয় সারিতে সালাত পড়ুয়াদের জন্য শুধুমাত্র এক বার”।[7]

অন্য বর্ণনায় রয়েছে,

«كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَسْتَغْفِرُ لِلصَّفِّ الْـمُقَدَّمِ ثَلاَثًا وَلِلثَّانِىْ مَرَّةً».

“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রথম সারিতে সালাত পড়ুয়াদের জন্য আল্লাহ তা‘আলার নিকট তিন তিন বার ক্ষমা প্রার্থনা করতেন। আর দ্বিতীয় সারিতে সালাত পড়ুয়াদের জন্য শুধুমাত্র এক বার”।[8]

চ. আল্লাহ তা‘আলা নিজ ফিরিশতাগণের নিকট জামা‘আতের সারিগুলোতে একে অপরের সাথে মিলে মিলে দাঁড়ানো লোকদের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং তাঁর ফিরিশতাগণও তাদের জন্য আল্লাহ তা‘আলার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা ও দো‘আ করেন।

আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«إِنَّ اللَّهَ وَمَلَائِكَتَهُ يُصَلُّونَ عَلَى الَّذِينَ يَصِلُونَ الصُّفُوفَ وَمَنْ سَدَّ فُرْجَةً رَفَعَهُ اللَّهُ بِهَا دَرَجَةً».

“নিশ্চয় আল্লাহ তা‘আলা নিজ ফিরিশতাগণের নিকট জামা‘আতের সারিগুলোতে একে অপরের সাথে মিলে মিলে দাঁড়ানো লোকদের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং তাঁর ফিরিশতাগণও তাদের জন্য আল্লাহ তা‘আলার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা ও দো‘আ করেন। আর কেউ সারিগুলোর কোনো খালিস্থান পূরণ করলে আল্লাহ তা‘আলা তার সম্মান আরো বাড়িয়ে দেন”।[9]

ছ. জামা‘আতের সারিগুলোতে একে অপরের সাথে মিলে মিলে দাঁড়ালে আল্লাহ তা‘আলা তার সাথে তাঁর বিশেষ সুসম্পর্ক রক্ষা করবেন। আর দূরে দূরে দাঁড়ালে আল্লাহ তা‘আলা তার সাথে তাঁর বিশেষ সুসম্পর্ক ছিন্ন করবেন।

আব্দুল্লাহ ইবন উমার রাদিয়াল্লাহু আনহুমা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«وَمَنْ وَصَلَ صَفًّا وَصَلَهُ اللهُ وَمَنْ قَطَعَ صَفًّا قَطَعَهُ الله».

“জামা‘আতের সারিগুলোতে একে অপরের সাথে মিলে মিলে দাঁড়ালে আল্লাহ তা‘আলা তার সাথে তাঁর বিশেষ সুসম্পর্ক রক্ষা করবেন। আর দূরে দূরে দাঁড়ালে আল্লাহ তা‘আলা তার সাথে তাঁর বিশেষ সুসম্পর্ক ছিন্ন করবেন”।[10]

১৩. কারোর “আমীন” বলা ফিরিশতাগণের “আমীন” বলার সাথে মিলে গেলে আল্লাহ তা‘আলা তার পূর্বেকার সকল গুনাহ ক্ষমা করে দিবেন এবং তাকে ভালোবাসবেন।

আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«إِذَا أَمَّنَ الْإِمَامُ فَأَمِّنُوا فَإِنَّهُ مَنْ وَافَقَ تَأْمِينُهُ تَأْمِينَ الْـمَلَائِكَةِ غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ».

“যখন ইমাম সাহেব “আমীন” বলবেন তখন তোমরাও “আমীন” বলবে। কারণ, যার “আমীন” বলা ফিরিশতাগণের “আমীন” বলার সাথে মিলে যাবে তার পূর্বেকার সকল গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে”।[11]

অন্য বর্ণনায় রয়েছে,

«إِذَا قَالَ الْإِمَامُ (غَيْرِ المَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ) فَقُولُوا آمِينَ فَإِنَّهُ مَنْ وَافَقَ قَوْلُهُ قَوْلَ الْـمَلَائِكَةِ غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ».

“যখন ইমাম সাহেব غَيْرِ المَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ বলবেন তখন তোমরা “আমীন” বলবে। কারণ, যার “আমীন” বলা ফিরিশতাগণের “আমীন” বলার সাথে মিলে যাবে তার পূর্বেকার সকল গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।[12]

আবু মূসা আশ‘আরী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের উদ্দেশ্যে খুৎবা দিয়ে তিনি আমাদেরকে সালাত ও সুন্নাত শিক্ষা দিয়েছেন তিনি তাঁর খুৎবায় বলেন:

«إِذَا صَلَّيْتُمْ فَأَقِيمُوا صُفُوفَكُمْ ثُمَّ لْيَؤُمَّكُمْ أَحَدُكُمْ فَإِذَا كَبَّرَ فَكَبِّـرُوا وَإِذَا قَالَ : (غَيْرِ المَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ) فَقُولُوا آمِينَ يُجِبْكُمْ الله».

“যখন তোমরা সালাত আদায় করতে যাবে তখন তোমরা সালাতের সারিগুলো সোজা করে নিবে অতঃপর তোমাদের মধ্যকার যে কোনো একজন ইমামতি করবেন। যখন তিনি “আল্লাহু আকবার” বলবেন তখন তোমরাও “আল্লাহু আকবার” বলবে। আর যখন তিনি

غَيْرِ المَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ

বলবেন তখন তোমরা “আমীন” বলবে। তাহলে আল্লাহ তা‘আলা তোমাদেরকে ভালোবাসবেন।[13]

[1] আবু দাউদ, হাদীস নং ৫৫৪; নাসাঈ, হাদীস নং ৮৪৩।

[2] সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৩০; আবু দাউদ, হাদীস নং ৬৬১।

[3] বুখারী, হাদীস নং ৬১৫; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৩৭।

[4] আহমদ, হাদীস নং ২১২৩৩

[5] আহমদ, হাদীস নং ১৭৮৭৮, ১৮৬২১।

[6] নাসাঈ, হাদীস নং ৮০২।

[7] নাসাঈ, হাদীস নং ৮০৮।

[8] ইবন মাজাহ, হাদীস নং ১০০৫।

[9] ইবন মাজাহ, হাদীস নং ১০০৪; আহমদ, হাদীস নং ২৩৪৪৬, ২৪৫৮৭; ইবন খুযাইমাহ, হাদীস নং ১৫৫০।

[10] আবু দাউদ, হাদীস নং ৬৬৬।

[11] সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৭৮০; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪১০; আবু দাউদ, হাদীস নং ৯৩৬; তিরমিযী, হাদীস নং ২৩২।

[12] সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৭৮২; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪১০; আবু দাউদ, হাদীস নং ৯৩৫।

[13] সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪০৪; আবু দাউদ, হাদীস নং ৯৭২।