৭. ইশা ও ফজরের সালাত অথবা শুধু ফজরের সালাত জামা‘আতে পড়লে পুরো রাত্রি নফল সালাত আদায় করার সাওয়াব পাওয়া যায়।

উসমান ইবন আফফান রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«مَنْ صَلَّى الْعِشَاءَ فِي جَمَاعَةٍ فَكَأَنَّمَا قَامَ نِصْفَ اللَّيْلِ وَمَنْ صَلَّى الصُّبْحَ فِيْ جَمَاعَةٍ فَكَأَنَّمَا صَلَّى اللَّيْلَ كُلَّهُ».

“যে ব্যক্তি ইশার সালাত জামা‘আতে আদায় করলো সে যেন অর্ধ রাত পর্যন্ত নফল সালাত পড়লো। আর যে ব্যক্তি ফজরের সালাত জামা‘আতে আদায় করলো সে যেন পুরো রাত নফল সালাত পড়লো”।[1]

উক্ত হাদীস থেকে মুহাদ্দিসীনদের কেউ কেউ এ কথা বুঝেছেন যে, শুধুমাত্র ফজরের সালাত জামা‘আতে আদায় করলেই পুরো রাত নফল সালাত আদায়ের সাওয়াব পাওয়া যায়। যা দেওয়া আল্লাহ তা‘আলার জন্য অসম্ভব কিছু নয়। কারণ, তিনি হচ্ছেন পরম করুণাময় অত্যন্ত দয়ালু। যিনি অল্প কাজে মানুষকে অনেক বেশি প্রতিদান দিয়ে থাকেন।

আবার কেউ কেউ উক্ত হাদীস থেকে এ কথা বুঝেছেন যে, ইশা ও ফজর উভয় সালাত জামা‘আতে আদায় করলেই কেবল পুরো রাত নফল সালাত আদায়ের সাওয়াব পাওয়া যায়। শুধুমাত্র ফজরের সালাত জামা‘আতে আদায় করলেই নয়। এ ব্যাপরে নিম্নোক্ত বর্ণনাটি একেবারেই সুস্পষ্ট।

উসমান ইবন আফ্ফান রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«مَنْ صَلَّى الْعِشَاءَ فِىْ جَمَاعَةٍ كَانَ كَقِيَامِ نِصْفِ لَيْلَةٍ وَمَنْ صَلَّى الْعِشَاءَ وَالْفَجْرَ فِىْ جَمَاعَةٍ كَانَ كَقِيَامِ لَيْلَةٍ».

“যে ব্যক্তি ইশার সালাত জামা‘আতে আদায় করলো সে যেন অর্ধ রাত পর্যন্ত নফল সালাত পড়লো। আর যে ব্যক্তি ইশা ও ফজরের সালাত জামা‘আতে আদায় করলো সে যেন পুরো রাত নফল সালাত পড়লো”।[2]

৮. দিন ও রাতের ফিরিশতাগণ আসর ও ফজরের সালাত চলাকালীন সময় সবাই একত্রিত হোন।

আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«يَتَعَاقَبُونَ فِيكُمْ مَلَائِكَةٌ بِاللَّيْلِ وَمَلَائِكَةٌ بِالنَّهَارِ وَيَجْتَمِعُونَ فِي صَلَاةِ الْفَجْرِ وَصَلَاةِ الْعَصْرِ ثُمَّ يَعْرُجُ الَّذِينَ بَاتُوا فِيكُمْ فَيَسْأَلُهُمْ رَبُّهُمْ وَهُوَ أَعْلَمُ بِهِمْ كَيْفَ تَرَكْتُمْ عِبَادِي فَيَقُولُونَ تَرَكْنَاهُمْ وَهُمْ يُصَلُّونَ وَأَتَيْنَاهُمْ وَهُمْ يُصَلُّونَ».

“দিন ও রাতের ফিরিশতাগণ পর্যায়ক্রমে অবতীর্ণ হয়ে ফজর ও আসরের সময় তোমাদের মাঝে একত্রিত হোন। অতঃপর যারা তোমাদের মাঝে রাত্রি যাপন করেছেন তারা আকাশে উঠে গেলে তাদের প্রভু তাদেরকে জিজ্ঞাসা করেন অথচ তিনি তাদের সম্পর্কে সব চাইতে বেশি জানেন। তবুও তিনি তাদেরকে জিজ্ঞাসা করেন, তোমরা আমার বান্দাহ্দেরকে কি অবস্থায় রেখে আসলে? তারা বলেন, আমরা তাদেরকে সালাতরত অবস্থায় রেখে আসলাম যেমনিভাবে আমরা তাদের নিকট গিয়েছিলাম সালাতরত অবস্থায়”।[3]

আসর ও ফজরের সালাত যথা সময়ে আদায় করলে পরকালে মহান আল্লাহ তা‘আলার দর্শন মিলবে।

জারীর ইবন আব্দুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট বসা ছিলাম। হঠাৎ তিনি পূর্ণিমার চন্দ্রের দিকে তাকিয়ে বললেন:

«لَبُوا عَلَى صَلَاةٍ قَبْلَ طُلُوعِ الشَّمْسِ وَقَبْلَ غُرُوبِهَا يَعْنِي الْعَصْرَ وَالْفَجْرَ ثُمَّ قَـرَاَ جَـرِيرٌ : (وَسَبِّحْ بِحَمْدِ رَبِّكَ قَبْلَ طُلُوعِ الشَّمْسِ وَقَبْلَ الغُرُوبِ)».

“তোমরা নিশ্চয় তোমাদের প্রভুকে দেখতে পাবে যেমনিভাবে তোমরা দেখতে পাও এ পূর্ণিমার চন্দ্র। তা দেখতে তোমাদেরকে কোনো ধরণের ভিড় জমাতে হবে না। অতএব, তোমরা যদি সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের আগের দু’ বেলা সালাত তথা ফজর ও আসরের সালাত যথা সময়ে পড়তে পারো তা হলে তোমরা তা অবশ্যই পড়বে। আর তা হলেই তোমরা আল্লাহ তা‘আলার দর্শন লাভে ধন্য হবে। অতঃপর জারীর রাদিয়াল্লাহু আনহু উক্ত আয়াতটি তিলাওয়াত করেন। যার অর্থ- “আর তুমি তোমার রবের সপ্রশংস পবিত্রতা ঘোষণা করো সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের আগে”।

আসর ও ফজরের সালাত যথা সময়ে আদায় করলে পরকালে জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

উমারাহ ইবন রুআইবাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«لَنْ يَلِجَ النَّارَ أَحَدٌ صَلَّى قَبْلَ طُلُوعِ الشَّمْسِ وَقَبْلَ غُرُوبِهَا يَعْنِي الْفَجْرَ وَالْعَصْرَ».

“এমন কেউ জাহান্নামে প্রবেশ করবে না যিনি সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের আগের দু’ বেলা সালাত তথা ফজর ও আসরের সালাত যথা সময়ে আদায় করলো”।[4]

আসর ও ফজরের সালাত যথা সময়ে আদায় করলে পরকালে জান্নাত পাওয়া যাবে।

উমারাহ ইবন রুআইবাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে আরো বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«مَنْ صَلَّى الْبَرْدَيْنِ دَخَلَ الْـجَنَّةَ».

“যে ব্যক্তি ঠাণ্ডার সময়ের দু’ বেলা সালাত তথা ফজর ও আসরের সালাত যথা সময়ে আদায় করলো সে ব্যক্তি অচিরেই জান্নাতে প্রবেশ করবে”।[5]

ঠিক এরই বিপরীতে যে ব্যক্তি আসরের সালাত যথা সময়ে আদায় করলো না তার সকল আমল পন্ড হয়ে যাবে। এমনকি সে এমন এক ক্ষতির সম্মুখীন হবে যেন তার কাছ থেকে তার সকল পরিবারবর্গ ও ধনসম্পদ ছিনিয়ে নেওয়া হলো।

বুরাইদাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«مَنْ تَرَكَ صَلَاةَ الْعَصْرِ فَقَدْ حَبِطَ عَمَلُهُ».

“যে ব্যক্তি আসরের সালাত ছেড়ে দিলো তার সকল আমল পণ্ড হয়ে গেলো”।[6]

আব্দুল্লাহ ইবন উমার রাদিয়াল্লাহু আনহুমা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«الَّذِي تَفُوتُهُ صَلَاةُ الْعَصْرِ فَكَأَنَّمَا وُتِرَ أَهْلَهُ وَمَالَهُ».

“যার আসরের সালাত পড়া হলো না তার যেন সকল পরিবারবর্গ ও ধনসম্পদ ছিনিয়ে নেওয়া হলো”।[7]

৯. আল্লাহ তা‘আলা মুসলিমদের জামা‘আতে সালাত পড়া দেখে বিস্মিত হোন। কারণ, তিনি তা অত্যন্ত ভালোবাসেন। আর স্বভাবতই কেউ কোনো জিনিসকে বেশি ভালোবাসলে এবং তা সুন্দরভাবে বাস্তবায়িত হতে দেখলে তাতে সে অধিক আনন্দিত ও বিস্মিত হয়। তবে কোনো জিনিস নিয়ে আল্লাহ তা‘আলার বিস্মিত হওয়া তা তাঁর মতোই একান্ত অতুলনীয়।

আব্দুল্লাহ ইবন উমার রাদিয়াল্লাহু আনহুমা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«إِنَّ اللهُ لَيَعْجَبُ مِنْ الصَّلَاةِ فِي الْـجَمِيعِ».

“নিশ্চয় আল্লাহ তা‘আলা মুসলিমদের জামা‘আতে সালাত পড়া দেখে বিস্মিত হোন”।[8]

১০. জামা‘আতে সালাত আদায়ের জন্য অপেক্ষমান থাকলে ততক্ষণ নফল সালাত আদায়ের সাওয়াব পাওয়া যায়।

আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«لَا يَزَالُ الْعَبْدُ فِي صَلَاةٍ مَا كَانَ فِي مُصَلَّاهُ يَنْتَظِرُ الصَّلَاةَ وَتَقُولُ الْـمَلَائِكَةُ : اللَّهُمَّ اغْفِرْ لَهُ اللَّهُمَّ ارْحَمْهُ حَتَّى يَنْصَرِفَ أَوْ يُحْدِثَ قُلْتُ : مَا يُحْدِثُ ؟ قَالَ: يَفْسُو اَوْ يَضْرِطُ».

“যে কোনো ব্যক্তিকে সালাতরত বলে ধরে নেওয়া হয় যতক্ষণ সে সালাতের জায়গায় বসে সালাতেরই অপেক্ষায় থাকে। আর ফিরিশতাগণ তার জন্য এ বলে দো‘আ করেন- হে আল্লাহ! আপনি একে ক্ষমা করে দিন। হে আল্লাহ! আপনি একে দয়া করুন। যতক্ষণ না সে উক্ত জায়গা থেকে সরে যায় অথবা অযু ভঙ্গ হয় এমন কিছু ঘটায়। বর্ণনাকারী হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আমি বললাম: অযু ভঙ্গ হয় এমন কিছু ঘটানো মানে? তিনি বললেন: যেমন, বায়ু ত্যাগ করা”।[9]

আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে অন্য আরেকটি বর্ণনায় বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«فَإِذَا دَخَلَ الْـمَسْجِدَ كَانَ فِيْ الصَّلاَةِ مَا كَانَتِ الصَّلاَةُ هِيَ تَحْبِسُهُ، وَالْـمَلَائِكَةُ يُصَلُّونَ عَلَى أَحَدِكُمْ مَا دَامَ فِي مَجْلِسِهِ الَّذِي صَلَّى فِيهِ يَقُولُونَ : اللَّهُمَّ ارْحَمْهُ اللَّهُمَّ اغْفِرْ لَهُ اللَّهُمَّ تُبْ عَلَيْهِ مَا لَمْ يُؤْذِ فِيهِ مَا لَمْ يُحْدِثْ فِيهِ».

“আর যখন সে মসজিদে প্রবেশ করে তখন তাকে সালাতরত বলেই ধরে নেওয়া হয় যখন একমাত্র সালাতই তাকে সেখানে আটকে রাখলো। এমনকি ফিরিশতাগণ তোমাদের কারোর জন্য যতক্ষণ সে সালাত শেষে সালাতের জায়গায় বসে যিকির করতে থাকে এ বলে দো‘আ করেন- হে আল্লাহ! আপনি একে দয়া করুন। হে আল্লাহ! আপনি একে ক্ষমা করে দিন। হে আল্লাহ! আপনি এর তাওবা কবুল করুন। যতক্ষণ না সে মানুষ ও ফিরিশতাগণ কষ্ট পায় এবং অযু ভঙ্গ হয় এমন কিছু ঘটায়”।

১১. জামা‘আতে সালাত আদায়ের জন্য অপেক্ষমান থাকলে অথবা সালাত শেষে সালাতের জায়গায় বসে থাকলেও ফিরিশতাগণের দো‘আ পাওয়া যায়।

আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«لَا يَزَالُ الْعَبْدُ فِي صَلَاةٍ مَا كَانَ فِي مُصَلَّاهُ يَنْتَظِرُ الصَّلَاةَ وَتَقُولُ الْـمَلَائِكَةُ : اللَّهُمَّ اغْفِرْ لَهُ اللَّهُمَّ ارْحَمْهُ حَتَّى يَنْصَرِفَ أَوْ يُحْدِثَ قُلْتُ: مَا يُحْدِثُ؟ قَالَ: يَفْسُو اَوْ يَضْرِطُ».

“যে কোনো ব্যক্তিকে সালাতরত বলে ধরে নেওয়া হয় যতক্ষণ সে সালাতের জায়গায় বসে সালাতেরই অপেক্ষায় থাকে। আর ফিরিশতাগণ তার জন্য এ বলে দো‘আ করেন: হে আল্লাহ! আপনি একে ক্ষমা করে দিন। হে আল্লাহ! আপনি একে দয়া করুন। যতক্ষণ না সে উক্ত জায়গা থেকে সরে যায় অথবা অযু ভঙ্গ হয় এমন কিছু ঘটায়। বর্ণনাকারী আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন: আমি বললাম: অযু ভঙ্গ হয় এমন কিছু ঘটানো মানে? তিনি বললেন: যেমন, বায়ু ত্যাগ করা”।[10]

আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে অন্য আরেকটি বর্ণনায় বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«فَإِذَا دَخَلَ الْـمَسْجِدَ كَانَ فِيْ الصَّلاَةِ مَا كَانَتِ الصَّلاَةُ هِيَ تَحْبِسُهُ، وَالْـمَلَائِكَةُ يُصَلُّونَ عَلَى أَحَدِكُمْ مَا دَامَ فِي مَجْلِسِهِ الَّذِي صَلَّى فِيهِ يَقُولُونَ : اللَّهُمَّ ارْحَمْهُ اللَّهُمَّ اغْفِرْ لَهُ اللَّهُمَّ تُبْ عَلَيْهِ مَا لَمْ يُؤْذِ فِيهِ مَا لَمْ يُحْدِثْ فِيهِ».

“আর যখন সে মসজিদে প্রবেশ করে তখন তাকে সালাতরত বলেই ধরে নেওয়া হয় যখন একমাত্র সালাতই তাকে সেখানে আটকে রাখলো। এমনকি ফিরিশতাগণ তোমাদের কারোর জন্য যতক্ষণ সে সালাত শেষে সালাতের জায়গায় বসে থাকে এ বলে দো‘আ করেন- হে আল্লাহ! আপনি একে দয়া করুন। হে আল্লাহ! আপনি একে ক্ষমা করে দিন। হে আল্লাহ! আপনি এর তাওবা কবুল করুন। যতক্ষণ না সে মানুষ ও ফিরিশতাগণ কষ্ট পায় এবং অযু ভঙ্গ হয় এমন কিছু ঘটায়”।

[1] সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৬৫৬।

[2] আবু দাউদ, হাদীস নং ৫৫৫।

[3] সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৫৫৫; মুসলিম, হাদীস নং ৬৩২।

[4] সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৬৩৪।

[5] সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৫৭৪; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৬৩৫।

[6] সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৫৫৩।

[7] আবু দাউদ, হাদীস নং ৪১৪; ইবন মাজাহ, হাদীস নং ৬৯১।

[8] আহমদ, হাদীস নং ৪৮৬৬, ৫১১২।

[9] সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৬৪৯।

[10] সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৬৪৯।