পরিচ্ছেদঃ অতিরিক্ত ওযূর ক্ষেত্রে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জুতার উপর মাসেহ করেছেন, সুনির্দিষ্ট কারণে ওযূ ভেঙ্গে গেলে সেক্ষেত্রে জুতার উপর মাসেহ করেননি মর্মে বর্ণনা
১৩৩৭. নাযযাল বিন সাবরাহ বলেন, “আমি আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর সাথে যোহরের সালাত আদায় করেছি। তারপর তিনি আঙ্গিনায় তাঁর বসার জায়গায় দিকে অগ্রসর হলেন অতঃপর তিনি বসেন আর আমরাও তাঁর চতুষ্পাশে বসলাম, এভাবে আসরের সালাতের সময় হলো অতঃপর তাকে পানি ভর্তি একটি পাত্র দেওয়া হলো। তিনি সেখান থেকে এক তালু পরিমাণ নিলেন এবং কুলি করলেন, নাক ঝাড়লেন, মুখ ও কনুই পর্যন্ত হাত মুছলেন, মাথা মাসেহ করলেন, পা মাসেহ করলেন তারপর তিনি পাত্রের অবশিষ্ট পানি পান করলেন অতঃপর তিনি বলেন, “আমাকে বলা হয়েছে যে, কিছু লোক দাঁড়িয়ে পানি পান করা অপছন্দ করে অথচ নিশ্চয়ই আমিএখন যেরকম করলাম রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সেই রকম করতে দেখেছি । এরকম ওযূ সেই ব্যক্তির জন্য, যার ওযূ নষ্ট হয়ে যায়নি।”[1]
ذِكْرُ الْبَيَانِ بِأَنَّ مَسْحَ الْمُصْطَفَى صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَى النَّعْلَيْنِ كَانَ ذَلِكَ فِي وُضُوءِ النَّفْلِ دُونَ الْوُضُوءِ الَّذِي يَجِبُ مِنْ حَدَثٍ معلوم
1337 - أَخْبَرَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَلِيِّ بْنِ الْمُثَنَّى حَدَّثَنَا أَبُو خَيْثَمَةَ حَدَّثَنَا جَرِيرٌ عَنْ مَنْصُورٍ عَنْ عَبْدِ الْمَلِكِ بْنِ مَيْسَرَةَ عَنِ النَّزَّالِ بْنِ سيرة قَالَ:صَلَّيْتُ مَعَ عَلِيٍّ رِضْوَانُ اللَّهِ عَلَيْهِ الظُّهْرَ ثُمَّ انْطَلَقَ إِلَى مَجْلِسٍ كَانَ يَجْلِسُهُ فِي الرَّحَبَةِ فَقَعَدَ وَقَعَدْنَا حَوْلَهُ حَتَّى حَضَرَتِ الْعَصْرُ فَأُتِيَ بِإِنَاءٍ فِيهِ مَاءٌ فَأَخَذَ مِنْهُ كَفًّا فَتَمَضْمَضَ وَاسْتَنْشَقَ وَمَسَحَ وَجْهَهُ وَذِرَاعَيْهِ وَمَسَحَ بِرَأْسِهِ وَمَسَحَ بِرِجْلَيْهِ ثُمَّ قَامَ فَشَرِبَ فَضْلَ مَائِهِ ثُمَّ قَالَ: إِنِّي حُدِّثْتُ أَنَّ رِجَالًا يَكْرَهُونَ أَنْ يَشْرَبَ أَحَدُهُمْ وَهُوَ قَائِمٌ وَإِنِّي رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَعَلَ كَمَا فَعَلْتُ وَهَذَا وُضُوءُ مَنْ لَمْ يُحْدِثْ.
الراوي : النَّزَّال بْن سَبْرَةَ | المحدث : العلامة ناصر الدين الألباني | المصدر : التعليقات الحسان على صحيح ابن حبان
الصفحة أو الرقم: 1337 | خلاصة حكم المحدث: صحيح.
আল্লামা শুআইব আল আরনাঊত রহিমাহুল্লাহ হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন। আল্লামা নাসিরুদ্দিন আলবানী রহিমাহুল্লাহ হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন। (সহীহ আবূ দাঊদ: ১০৫।)