পরিচ্ছেদঃ ৮৮. অধিক সময় হায়েয হওয়া প্রসঙ্গে যা বর্ণিত হয়েছে
৮৫৮. মুয়াবিয়া ইবনু কুররাহ আনাস ইবনু মালিক থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, হায়েযের মেয়াদকাল দশ দিন। এর চেয়ে বেশি দিন (রক্তস্রাব) হলে সেই মহিলা ইসতিহাযাগ্রস্ত।[1]
بَابُ: مَا جَاءَ فِي أَكْثَرِ الْحَيْضِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ عَنْ سُفْيَانَ عَنْ الْجَلْدِ بْنِ أَيُّوبَ عَنْ أَبِي إِيَاسٍ مُعَاوِيَةَ بْنِ قُرَّةَ عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ قَالَ الْحَيْضُ عَشْرَةٌ فَمَا زَادَ فَهِيَ مُسْتَحَاضَةٌ
إسناده ضعيف جدا قال سفيان بن عيينة: حديث الجلد بن أيوب في الحيض حديث محدث لا أصل له
اخبرنا محمد بن يوسف عن سفيان عن الجلد بن ايوب عن ابي اياس معاوية بن قرة عن انس بن مالك قال الحيض عشرة فما زاد فهي مستحاضة
اسناده ضعيف جدا قال سفيان بن عيينة: حديث الجلد بن ايوب في الحيض حديث محدث لا اصل له
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ জিদ্দান (অত্যন্ত দুর্বল)। সুফিয়ান ইবনু উয়াইনাহ বলেন: হায়েয সংক্রান্ত আলজাল্দ ইবনু আইয়ুবের হাদীসটি বানোয়াট, এর কোনো ভিত্তি নেই।’
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ৫/২৮৩; আব্দুর রাযযাক নং ১১৫০; ফাসাওয়ী, আল মা’রিফাতু ওয়াত তারীখ ৩/৪৭; তার সূত্রে বাইহাকী ১/৩২২; ইবনু আদী, আল কামিল ২/৫৯৮; উকাইলী, আদ দু’আফা’ ১/২০৫; আমরা এটি তাখরীজ করেছি মুসনাদুল মাওসিলী নং ৪১৫০ এ। আরও দেখুন, পরবর্তী ৮৬৪, ৮৬৮ (অনুবাদের ক্রম ৮৬০, ৮৬৪) নং হাদীস।
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ৫/২৮৩; আব্দুর রাযযাক নং ১১৫০; ফাসাওয়ী, আল মা’রিফাতু ওয়াত তারীখ ৩/৪৭; তার সূত্রে বাইহাকী ১/৩২২; ইবনু আদী, আল কামিল ২/৫৯৮; উকাইলী, আদ দু’আফা’ ১/২০৫; আমরা এটি তাখরীজ করেছি মুসনাদুল মাওসিলী নং ৪১৫০ এ। আরও দেখুন, পরবর্তী ৮৬৪, ৮৬৮ (অনুবাদের ক্রম ৮৬০, ৮৬৪) নং হাদীস।
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
বর্ণনাকারীঃ মু‘আবিয়াহ্ ইবনু কুররাহ্ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
১. পবিত্রতা অধ্যায় (كتاب الطهارة)