পরিচ্ছেদঃ ৪. প্রথম অনুচ্ছেদ - নাক্বী‘ ও নবীয সম্পর্কীয় বর্ণনা
৪২৮৭-[২] ’আয়িশাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর জন্য চামড়ার মশকে নবীয প্রস্তুত করতাম। তার উপর হতে শক্ত করে বাঁধা হত এবং নিচেও একটি মুখ ছিল। আমরা সকালে যে নবীয বানাতাম, তিনি তা বিকালে পান করতেন এবং বিকালে যে নবীয বানাতাম, তিনি তা সকালে পান করতেন। (মুসলিম)[1]
بَابُ النَّقِيعِ وَالْأَنْبِذَةِ
وَعَن عائشةَ قَالَتْ: كُنَّا نَنْبِذُ لِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي سِقَاءٍ يُوكَأُ أَعْلَاهُ وَلَهُ عَزْلَاءُ نَنْبِذُهُ غُدْوَةً فَيَشْرَبُهُ عِشَاءً وَنَنْبِذُهُ عِشَاءً فيشربُه غُدوةً. رَوَاهُ مُسلم
ব্যাখ্যাঃ কাযী ‘ইয়ায (রহিমাহুল্লাহ) বলেনঃ পাত্রকে ঢাকা এবং তার মুখকে শক্ত করে বাধাতে রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আদেশ করেছেন, কারণ হলো ক্ষতিকারক কীটপতঙ্গ ও প্রাণী হতে বাঁচা। (عَزْلَاءُ) দ্বারা উদ্দেশ্য হলো পাত্রের নীচের মুখ। ইবনু মালিক (রহিমাহুল্লাহ) বলেনঃ পাত্রের নীচের ছিদ্র যাতে তা হতে পানি পান করা যায়। (মিরক্বাতুল মাফাতীহ)