পরিচ্ছেদঃ ৬. জুম'আর দিন প্রবাসে ইমাম কোন গ্রামে পদার্পণ করিলে
রেওয়ায়ত ১৪. ইয়াহইয়া (রহঃ) বলেনঃ মালিক (রহঃ) বলিয়াছেনঃ ইমাম যদি সফরে এমন কোন লোকালয়ে অবতরণ করেন, যে লোকালয়ের নিবাসীদের উপর জুম’আ ওয়াজিব হয়, তারপর তিনি সেইখানে খুতবা প্রদান করেন এবং লোকালয়ের লোকজনকে লইয়া জুম’আ কায়েম করেন, তবে সেই জনপদের এবং তাহাদের বাহিরের লোকজন সেই ইমামের সহিত জুম’আ’ আদায় করিবে।
ইয়াহইয়া (রহঃ) বলেনঃ মালিক (রহঃ) বলিয়াছেন, যদি মুসাফির ইমাম এইরূপ জনপদে জুম’আ কায়েম করেন, যেই জনপদে জুম’আ ওয়াজিব নহে, তবে সেই ইমাম, উক্ত জনপদের বাসিন্দাগণ এবং উহার বাহিরের লোকজন যাহাদের সহিত তিনি জুম’আ পড়িয়াছেন, কাহারও জুম’আ’ আদায় হইবে না। সেই লোকালয়ের লোকজন এবং অন্যান্যের (মুসল্লিদের) মধ্যে যাহারা মুসাফির নহেন তাহারা তাহাদের নামায পুরা পড়িবেন।
ইয়াহইয়া (রহঃ) বলেনঃ মালিক (রহঃ) বলিয়াছেন, মুসাফিরের উপর জুম’আ ওয়াজিব নহে।
بَاب مَا جَاءَ فِي الْإِمَامِ يَنْزِلُ بِقَرْيَةٍ يَوْمَ الْجُمُعَةِ فِي السَّفَرِ
قَالَ مَالِك إِذَا نَزَلَ الْإِمَامُ بِقَرْيَةٍ تَجِبُ فِيهَا الْجُمُعَةُ وَالْإِمَامُ مُسَافِرٌ فَخَطَبَ وَجَمَّعَ بِهِمْ فَإِنَّ أَهْلَ تِلْكَ الْقَرْيَةِ وَغَيْرَهُمْ يُجَمِّعُونَ مَعَهُ قَالَ مَالِك وَإِنْ جَمَّعَ الْإِمَامُ وَهُوَ مُسَافِرٌ بِقَرْيَةٍ لَا تَجِبُ فِيهَا الْجُمُعَةُ فَلَا جُمُعَةَ لَهُ وَلَا لِأَهْلِ تِلْكَ الْقَرْيَةِ وَلَا لِمَنْ جَمَّعَ مَعَهُمْ مِنْ غَيْرِهِمْ وَلْيُتَمِّمْ أَهْلُ تِلْكَ الْقَرْيَةِ وَغَيْرُهُمْ مِمَّنْ لَيْسَ بِمُسَافِرٍ الصَّلَاةَ قَالَ مَالِك وَلَا جُمُعَةَ عَلَى مُسَافِرٍ
Malik said, "If the imam stops off on a journey in a town where jumua is obligatory and he gives a khutba and takes the jumua prayer for them, then the people of the town and any other people present do the jumua prayer with him."
Malik said, "If the imam gathers people for prayer while he is travelling in a town where the jumua prayer is not obligatory, then there is no jumua for him, nor for the people of the town, nor for anyone else who joins them for the prayer in congregation, and the people of the town and anyone else who is not travelling should complete the prayer."
Malik added, "A traveller does not have to do jumua "